Class 7 All Subjects Model Activity Task January 2022

 



Class 7 Bengali Model Activity Task Part 1 January 2022 | Class 7 Bengali Model Activity Task Part 9

সপ্তম শ্রেণি

বাংলা (প্রথম ভাষা)

পূর্ণমান : ২০

১. ঠিক উত্তর বেছে নিয়ে লেখো :

১.১ ছন্দে বাঁধা –

(ক) পাখির ডাক

(খ) রাত্রি-দিন

(গ) ঘড়ির কাঁটা

(ঘ) নৌকা জাহাজ

উত্তর: (খ) রাত্রি-দিন।

১.২ জীবন হবে _________ – শূন্যস্থানে হবে।

(ক) স্বপ্নময়

(খ) দ্বন্ধময়

(গ) কাব্যময়

(ঘ) পদ্যময়

উত্তর: (ঘ) পদ্যময়।

১.৩ দিন দুপুরে ________  ডাকে – শূন্যস্থানে হবে।

(ক) ঝিঁঝির

(খ) পাখির

(গ) গাড়ির

(ঘ) ঝড়ের

উত্তর: (খ) পাখির।

২. নীচের প্রশ্নগুলির একটি বাক্যে উত্তর দাও :

২.১ ছন্দে শুধু কান রাখো কবিতায় কবি কোন্ কথায় কান দিতে নিষেধ করেছেন?

উত্তর: ছন্দে শুধু কান রাখো’ কবিতায় কবি মন্দ কথায় কান দিতে নিষেধ করেছেন।

২.২ ছন্দ শোনা যায় নাকো।’- কখন ছন্দ শোনা যায় না?

উত্তর: মন্দ কথায়, দ্বন্দ্বে মেতে থাকলে এমনকি মন সংযোগ না ঘটালে প্রকৃত ছন্দ শোনা যায় না।

২.৩ ‘কেউ লেখেনি আর কোথাও।’- কোন্ প্রসঙ্গে কবি একথা বলেছেন?

উত্তর: নদীর স্রোতেরও যে আপন ছন্দ আছে তা কবি উপলব্ধি করে একথা বলেছেন।

৩. নীচের প্রশ্নগুলির সংক্ষিপ্ত উত্তর দাও :

৩.১ মনের মাঝে জমবে মজা।’- মনের মধ্যে কীভাবে মজা জমে ওঠে?

উত্তর: প্রকৃতি ও প্রাণের বহিঃ অন্তজগৎ ছন্দময়। মন ও কান পেতে শুনলেই ছন্দের গতিপ্রকৃতি অনুভব করা যায়। চিনে নেওয়া যায় ছন্দ সুরের সংকেত সমগ্র ভুবনটাকে। সঠিকভাবে ছন্দ বজায় রাখলে মনের মাঝে জমে ওঠে আনন্দ বা মজা।

৩.২ ‘ পদ্য লেখা সহজ নয় ‘- পদ্য লেখা কখন কঠিন হয়ে ওঠে?

উত্তর: আমাদের সমগ্র বিশ্বজগৎ ছান্দিক গতিতে এগিয়ে চলেছে। প্রকৃতি ও প্রাণের মধ্যে ছন্দ তার আপন গতিতে চলছে। আমরা যদি মন ও কান পেতে সঠিকভাবে ছন্দটাকে চিনে নিতে পারি, তাহলে পদ্য লেখার কাজটিও সহজ হয়ে ওঠে।

৩.৩ চিনবে তার ভুবনটাকে’ – কীভাবে ভুবনকে চেনা সম্ভব হবে?

উত্তর: সকল ছন্দ যারা কান পেতে ও মন দিয়ে শুনবে, তারাই ভুবনটাকে সঠিকভাবে জানতে পারবে, চিনতে পারবে। কেননা, সমগ্র বিশ্ব চরাচর ছন্দে তালে গতিশীল। প্রকৃতি ও প্রাণের ছন্দটা যদি ধরতে না পারা যায় তাহলে ভুবনটাকে ও চেনা শক্ত হয়ে ওঠে।

৪. নীচের প্রশ্নটির উত্তর নিজের ভাষায় লেখো :

‘ কিচ্ছুটি নয় ছন্দহীন।’- ছন্দে শুধু কান রাখো কবিতায় কবি সমস্ত কিছুর মধ্যে কীভাবে ছন্দের সন্ধান পেয়েছেন তা বিশ্লেষণ করো।

উত্তর: প্রখ্যাত কিশোর সাহিত্যিক অজিত দত্ত তার ছন্দে শুধু কান রাখো কবিতায় জীবন ও প্রকৃতির সব কিছুর মধ্যেই যে তিনি ছন্দ খুঁজে পেয়েছেন তা অতি সহজ ও সুন্দর ভাবে বিশ্লেষণ করেছেন। যেমন ঝড়-বৃষ্টিতে, জ্যোৎস্না রাতে, দুপুর বেলার পাখি ডাকে, নিঝুম রাতের শিশির ডাকেও তিনি ছন্দ খুঁজে পেয়েছেন। নদীর কলকল ধ্বনিতে, মোটরগাড়ি ও রেল গাড়ির চাকার শব্দ, নৌকা জাহাজের ভেসে চলার তালে তালে, ঘড়ির কাটার অবিরাম ঘুরে চলা এবং দিন ও রাত্রির আসা-যাওয়ার মধ্যেও নিজস্ব একরকমের ছন্দ তিনি খুঁজে পেয়েছেন। কবি কবিতার শুরুতেই আমাদের বিশেষ ভাবে জানিয়ে দিয়েছেন যে, মন্দ কোথায় মন না দিয়ে, দ্বন্দ্ব ভুলে মন সংযোগ স্থাপন করলেই সঠিক ছন্দ অনুধাবন করা যায়।


Class 7 English Model Activity Task Part 1 January 2022 | Class 7 English Model Activity Task Part 9

CLASS – VII

English

Full Marks- 20

Read the passage given below and answer the questions that follow: 

When you and I are together you often ask me questions about many things and I try to answer them. Now that you are at Mussoorie and I am in Allahabad we cannot have these talks. I am therefore going to write to you from time to time short accounts of the story of our earth and the many countries, great and small, into which it is divided. You have read a little about English history and Indian history. But England is only a little island and India, though a big country, is only a small part of the earth’s surface. 

Activity-1

A. Tick the correct answer: 1 × 3 = 3 

(i) The author was residing at 

(a) Mussoorie 

(b) New Delhi 

(c) Allahabad 

Ans: (c) Allahabad 

(ii) Nehru would write letters to Indira 

(a) everyday 

(b) time to time 

(c) once a while 

Ans: (b) time to time 

(iii) England is a 

(a) big country 

(b) a small nation 

(c) a little island 

Ans: (c) a little island 

B. Answer the following questions: 2 × 3 = 6 

(i) Why did Nehru want to write to his daughter? 

Ans: Since Nehru was in Allahabad and his daughter was in Mussoorie, they could not have talks to each other directly, as they would if they were together. So he wanted to write to his daughter.

(ii) What did Nehru intend to write? 

Ans: Nehru intended to write short accounts of the story of our earth and the many countries, great and small, into which it is divided.

(iii) How is India compared with England? 

Ans: According to Nehru, England is only a little island and India is a big country.

Activity-2

Fill in the blanks with Possessive Pronouns and Possessive Adjectives: 1 × 4 = 4 

(i) This winter ________ father gave me a new sweater. 

Ans: my. 

(ii) Can you spare me a pen as I forgot to bring________? 

Ans: mine .

(iii) Years ago this plot of land belonged to __________, but now we don’t live here. 

Ans: ours.

Activity-3

Write a letter (in about 70 words) to your friend describing her/him about your village/town. Mention about the various flowers, fruits and birds that you see around your house. 7

Dear Suraj,

I’m very happy because I received your letter yesterday. I am fine here. I’m going to write you about our village today. The name of our village is Radhanagar . It is situated beside the river Darkeshwar. The main attraction of our village is its century old Hari Mandir. The environment of our village is also very pleasant. There are various flower garden in our village like jasmine, rose, merry gold, balsam etc. The main fruit trees in our village are mangoes, lemons, litchis, coconut etc. We also hear various bird songs like Cuckoo, Sparrow, Bulbul, Maina etc. Most of the people in the village are farmers. They are very honest and living peacefully. Hopefully one day you will come to visit our village. No more today. Please convey my respect to your parents.



Model Activity Task January 2022

Mathematics (গণিত)

Class – VII (সপ্তম শ্রেণী)

পূর্ণমান – ২০


Class 7 Mathematics Model Activity Task January 2022 Solution

নীচের প্রশ্নগুলির উত্তর লেখাে –  1×3=3

1.ঠিক উত্তরটি বেছে নিয়ে লেখাে :

(ক)  12 ভগ্নাংশটির মধ্যে  16 আছে—

(a) 2 বার

(b) 3 বার

(e)  13 বার

(d)  112 বার

উত্তর : 12 ভগ্নাংশটির মধ্যে  16 আছে— (b) 3 বার

ব্যাখ্যা: 12÷16=12×631 = 3 → (b)

(খ) গণেশবাবু দুদিনে একটি কাজের 114 অংশ ও  514 অংশ শেষ করেছেন। তিনি দুদিনে মােট করেছেন —

(a) 214 অংশ

(b)  1514 অংশ

(c) 1 অংশ

(d) 814 অংশ

উত্তর : গণেশবাবু দুদিনে একটি কাজের 114 অংশ ও  514 অংশ শেষ করেছেন। তিনি দুদিনে মােট করেছেন – সঠিক উত্তর দেওয়া নেই

ব্যাখ্যা: গনেশবাবু দুদিনে মোট কাজ করেছেন = (114+514) অংশ

1+514=614 অংশ।

(গ) (+4) -(-3) -এর মান হলাে,

(a) 1

(b) -1

(c) 7 

(d) -7

উত্তর : (+4) -(-3) -এর মান হলাে – (c) 7 

ব্যাখ্যা: (+4)-(-3)

= +4 +3

= 7→ (c)

2. সত্য/মিথ্যা লেখাে : 1×3=3 

(ক) পূর্ণসংখ্যার যােগ সংযােগ নিয়ম মেনে চলে।

উত্তর : প্রদত্ত বিবৃতিটি সত্য l

উত্তর : প্রদত্ত বিবৃতিটি মিথ্যা l

ব্যাখ্যা: আয়তক্ষেত্রাকার চিত্রের দৈর্ঘ্য = 20 সেমি.

” ” প্রস্থ = 10 সেমি.

∴ আয়তক্ষেত্রাকার চিত্রের পরিসীমা = 2×(20+10) সেমি.

= 2 × 30 সেমি.

= 60 সেমি.

(গ) রম্বসের কর্ণদুটি পরস্পরকে সমকোণে সমদ্বিখণ্ডিত করে।

উত্তর : সত্য l

ব্যাখ্যা:

3. সংক্ষিপ্ত উত্তর দাও : 2×3=6 

(ক) 1.25 টাকা, 5 টাকার শতকরা কত নির্ণয় করাে। 

উত্তর :

ধরি, 1.25 টাকা, 5 টাকার x %

∴ 5 টাকার x % = 1.25 টাকা

বা, 5×x100=1.25

বা, x=1.25×1005

125255

=25

∴ 1.25 টাকা হল 5 টাকার 25% l

(খ) একটি চাকা 22 বার ঘুরে 33 মিটার পথ যায়। তবে 42 মিটার পথ যেতে ওই চাকা কতবার ঘুরবে।

উত্তর :

গণিতের ভাষায় সমস্যাটি হল —

রাস্তার দৈর্ঘ্য (মিটার)চাকার পাক খাওয়ার সংখ্যা
3322
42? (x ধরি)

এখানে রাস্তার দৈর্ঘ্য ও চাকার পাক খাওয়ার মধ্যে সম্পর্কটি হলো সরল সমানুপাত সম্পর্ক

∴ 33 : 42 : : 22 : x

বা, x=4214×222333

বা, x = 14×2

= 28

∴ 42 মিটার পথ যেতে চাকাটি 28 বার ঘুরবে l

(গ) একটি সংখ্যার 1/3 অংশের সঙ্গে 20 যােগ করলে 35 হয়, সংখ্যাটি কত হবে নির্ণয় করাে। 

উত্তর :

ধরি সংখ্যাটি = x

x×13+20=35

বা, x×13=35-20=15

বা, x=15×31 = 45

∴ নির্ণেয় সংখ্যাটি হল = 45 l

4. (ক) চার অঙ্কের কোন বৃহত্তম পূর্ণবর্গ সংখ্যা 12, 18 ও 30 দ্বারা বিভাজ্য ?      4×2=8 

উত্তর :

312,18,3024,6,102,3,5

∴ 12,18 ও 30 -এর লসাগু = 2×2×3×3×5 = 180

∴ 12,18 ও 30 দ্বারা বিভাজ্য ক্ষুদ্রতম সংখ্যা = 180

∴ 12,18 ও 30 দ্বারা বিভাজ্য ক্ষুদ্রতম পূর্ণবর্গ সংখ্যা = 180×5 = 900

12,18 ও 30 দ্বারা বিভাজ্য 900 এর পরবর্তী পূর্ণবর্গ সংখ্যাগুলি হলো –

900×2×2 = 3600
900×3×3 = 8100 (চার অঙ্কের সংখ্যা)
900×4×4 = 14400

∴ 12, 18 ও 30 দ্বারা বিভাজ্য চার অঙ্কের বৃহত্তম পূর্ণবর্গ সংখ্যাটি হলো 8100

(খ) চাঁদার সাহায্যে 72° কোণ আঁকো। পেনসিল কম্পাসের সাহায্যে কোণটিকে সমদ্বিখণ্ডিত করাে। চাঁদা দিয়ে মেপে কোণদুটির মান লেখাে।

উত্তর :

চাঁদার সাহায্যে 72° কোণ আঁকো

প্রথমে PQR = 72° অঙ্কন করলাম চাঁদার সাহায্যে l
PQR -কে সমদ্বিখণ্ডিত করা হলো চাঁদার সাহায্যে পরিমাপ করে দেখলাম PQS = 36° এবং SQR = 36° l


Model Activity Task January 2022

Science (পরিবেশ ও বিজ্ঞান)

Class – VII (সপ্তম শ্রেণী)

পূর্ণমান – ২০


Class 7 Science Model Activity Task January 2022 Solution

১. ঠিক উত্তর নির্বাচন করাে :

১.১ ফারেনহাইট স্কেলের উর্ধ্ব ও নিম্ন স্থিরাঙ্ক যথাক্রমে –

(ক) 100°, 0°

(খ) 0°, 100°

(গ) 212°, 32°

(ঘ) 32°, 212°

উত্তর: (গ) 212°, 32°

১.২ সেলসিয়াস ও ফারেনহাইট স্কেলে যথাক্রমে বরফের গলনাঙ্ককে ধরা হয় – 

(ক) 100°, 212°      

(খ) 212°, 0°     

(গ) 32°, 0°     

(ঘ) 0°, 32°

উত্তর: (ঘ) 0°, 32°

১.৩ তরল থেকে বাষ্পে পরিবর্তিত হওয়াকে বলা হয় –

(ক) গলন     

(খ) বাষ্পীভবন      

(গ) উর্ধ্বপাতন      

(ঘ) ঘনীভবন 

উত্তর: (খ) বাষ্পীভবন

১.৪ জলের বাষ্পীভবনের লীন তাপ 540 cal/গ্রাম কথার অর্থ হলাে –

(ক) 1 গ্রাম জল সম উষ্ণতার 1 গ্রাম বাষ্পে পরিণত হতে হলে পরিবেশ থেকে 540 cal তাপ গ্রহণ করবে। 

(খ) 1 গ্রাম জল সম উষ্ণতার 1 গ্রাম বাষ্পে পরিণত হতে হলে পরিবেশে 540 cal তাপ বর্জন করবে।

(গ) 1 গ্রাম জল থেকে 25°C উষ্ণতার 1 গ্রাম বাষ্প পেতে হলে 540 cal তাপ দিতে হবে।

(ঘ) 1 গ্রাম জল থেকে 25°C উষ্ণতার 1 গ্রাম বাষ্প পেতে হলে বরফ থেকে 540 cal তাপ নিষ্কাশন করতে হবে।

উত্তর: (ক) 1 গ্রাম জল সম উষ্ণতার 1 গ্রাম বাষ্পে পরিণত হতে হলে পরিবেশ থেকে 540 cal তাপ গ্রহণ করবে। 

২. ঠিক বাক্যের পাশে ‘✔’ আর ভুল বাক্যের পাশে ‘🗙’ চিহ্ন দাও :

২.১ তাপ কোনাে বস্তু নয়, তাপ হলাে শক্তি।

উত্তর: তাপ কোনাে বস্তু নয়, তাপ হলাে শক্তি। ✔

২.২ সব উষ্ণতায় সেলসিয়াস ও ফারেনহাইট স্কেলের উষ্ণতা পৃথক হবে। 

উত্তর: সব উষ্ণতায় সেলসিয়াস ও ফারেনহাইট স্কেলের উষ্ণতা পৃথক হবে। 🗙

২.৩ SI পদ্ধতিতে তাপের একক হলাে ক্যালােরি।

উত্তর: SI পদ্ধতিতে তাপের একক হলাে ক্যালােরি। 🗙

২.৪ সেলসিয়াস ও ফারেনহাইট স্কেলের নিম্ন স্থিরাঙ্কের মান আলাদা হলেও তা একই ভৌত ঘটনার সাপেক্ষে ধরা হয়েছে। 

উত্তর: সেলসিয়াস ও ফারেনহাইট স্কেলের নিম্ন স্থিরাঙ্কের মান আলাদা হলেও তা একই ভৌত ঘটনার সাপেক্ষে ধরা হয়েছে। ✔

৩. একটি বা দুটি বাক্যে উত্তর দাও :

৩.১ কোনাে থার্মোমিটারের কুণ্ডে একটি ভিজে কাপড় জড়ালে থার্মোমিটারের পাঠ কমে যায় কেন?

উত্তর: কোনাে থার্মোমিটারের কুন্ডে একটি ভিজে কাপড় জড়ালে থার্মোমিটারের গায়ের উষ্ণতা কমে যায়, ফলে কুন্ডের মধ্যে থাকা পারদের আয়তন কমে এবং থার্মোমিটারে পাঠ কমে যায়।

৩.২ গরমকালে মাটির কলসির জল ঠান্ডা থাকে কেন? 

উত্তর: মাটির কলসির গায়ে অসংখ্য ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র ছিদ্রগুলাে দিয়ে সামান্য পরিমাণে জল কলসির বাইরে বেরিয়ে আসে এবং তার বাষ্পীভবন ঘটে। বাষ্পীভবনের জন্য প্রয়ােজনীয় লীনতাপ কলসি ও কলসির ভেতর থেকে সংগ্রহিত হয়। ফলে কলসি ও কলসির জল তাপ হারিয়ে ঠান্ডা থাকে। এর ফলে গরমকালে মাটির কলসির জল ঠান্ডা থাকে।

৩.৩ মাটির চেয়ে জলের আপেক্ষিক তাপের মান বেশি। একটি নির্দিষ্ট পরিমাণের জল ও মাটিতে সমপরিমাণ তাপ দিলে কোনটির উয়তা বেশি হবে? ধরে নাও দুটি ক্ষেত্রেই প্রাথমিক উয়তা একই আছে। 

উত্তর: দুটি ভিন্ন বস্তুতে সমপরিমাণ তাপ দিলে, যে বস্তুর আপেক্ষিক তাপ বেশি তার উষ্ণতা বৃদ্ধি অন্যটির তুলনায় কম হয়। এখানে জলের আপেক্ষিক তাপ, মাটির আপেক্ষিক তাপ অপেক্ষা অনেক বেশি। তাই নির্দিষ্ট পরিমাণ মাটি ও জলকে সমপরিমাণ তাপ দিলে জল অপেক্ষা মাটির উষ্ণতা বেশি হবে।

৪. তিন-চারটি বাক্যে উত্তর দাও :

৪.১ –40°F কত ডিগ্রি সেলসিয়াসের সঙ্গে সমান তা নির্ণয় করাে। 

উত্তর: আমরা জানি, C5 = F-329

F = -40 বসিয়ে পাই,

বা, C5 = -40-329

বা, C5 = -729

বা, C = -3609

বা, C = -40

∴ -40° F = -40° C Answer

৪.২ উপযুক্ত উদাহরণসহ ব্যাখ্যা করাে নীচের কথাটি কেন সবসময় ঠিক নয়—“কোনাে পদার্থে তাপ প্রয়ােগ করলে সবসময়েই তার উয়তা বৃদ্ধি পাবে।”

উত্তর: 0° C উষ্ণতার এক টুকরাে বরফকে ঘরের উষ্ণতায় (25° C) একটি গ্লাসে রেখে দিলে কিছুক্ষণ পর দেখা যাবে গ্লাস কিছু তাপ হারিয়েছে এবং সেই তাপ গ্রহণ করে বরফ গলে জলে পরিণত হয়েছে। গলনের সময় থার্মোমিটার দিয়ে উষ্ণতা পরিমাপ করলে দেখা যাবে বরফের উষ্ণতা 0° C রয়েছে। অর্থাৎ বরফের গ্রহণ করা তাপ বরফের উষ্ণতার কোনাে পরিবর্তন ঘটায়নি। সুতরাং এর থেকে প্রমাণিত হয় যে “কোন পদার্থে তাপ প্রয়ােগ করলে সব সময়েই তার উষ্ণতা বৃদ্ধি পাবে” এই কথাটি সব সময় ঠিক নয়।


 মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক

ইতিহাস (পূর্ণমান – ২০)

সপ্তম শ্রেণী


Class 7 History Model Activity Task 2022 Solution :

১. শূন্যস্থান পূরণ করাে : ১ x ৩ = ৩

(ক) ‘ইন্ডিয়া’ নামটি প্রথম ব্যবহার করেছিলেন ___________ ।

উত্তর: ‘ইন্ডিয়া’ নামটি প্রথম ব্যবহার করেছিলেন গ্রীক ঐতিহাসিক হেরোডোটাস।

(খ) তাজমহল বানিয়েছেন সম্রাট ___________ ।

উত্তর: তাজমহল বানিয়েছেন সম্রাট শাহজাহান।

(গ) বর্ধমান পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের একটি ___________ মাত্র। 

উত্তর: বর্ধমান পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের একটি জেলা মাত্র। 

২. ঠিক বা ভুল নির্ণয় করাে : ১ x ৩ = ৩

(ক) “হিন্দুস্থান’ শব্দ দ্বারা সমগ্র ভারতকে বােঝানাে হতাে। 

উত্তর: ঠিক

(খ) পাের্তুগিজদের হাত ধরে ভারতে আলু খাওয়ার চল শুরু হয়।

উত্তর: ঠিক

(গ) সাসানীয়দের শাসন ছিল ইরানে। 

উত্তর: ঠিক

৩. অতি সংক্ষেপে উত্তর দাও (একটি-দুটি বাক্য) : ২ x ২ = ৪

(ক) ইতিহাসের সময়কে কয়টি যুগে ভাগ করা হয়? কী কী?

উত্তর: ইতিহাসের সময়কে সাধারণ ভাবে তিনটি যুগে ভাগ করা হয়।

যথা- প্রাচীন, মধ্য ও আধুনিক যুগ।

(খ) কোন সময়কালকে আদি-মধ্যযুগ বলা হয়? 

উত্তর: রাতারাতি ইতিহাসের যুগ বদলে যায় না। ধরাে দুপুর বেলার কথা সেটা না সকাল না বিকেল। তেমনই ভারতের ইতিহাসে একটা বড়াে সময় ছিলাে, যখন প্রাচীন যুগ ধীরে ধীরে শেষ হয়ে আসছে আর মধ্যযুগ ও পুরােপুরি শুরু হয়নি। ঐতিহাসিকরা সেই সময়টিকে বলে আদি মধ্যযুগ।

৪. নিজের ভাষায় লেখাে (তিন-চারটি বাক্য) : ৫ x ২ = ১০

(ক) ইতিহাসের উপাদান কী? উপাদানের বিভিন্ন ভাগগুলির উল্লেখ করাে। 

উত্তর: ইতিহাসের সব উপাদান একরকম নয়। একটি পুরােনাে মূর্তি, পুরােনাে মুদ্রা বা পুরােনাে বই এক জিনিস নয়। তাই ইতিহাসের উপাদানগুলিকেও নানা ভাগে ভাগ করা হয়। যেমন লেখ, মুদ্রা, স্থাপত্য-ভাস্কর্য ও লিখিত উপাদান। পাথর বা ধাতুর পাতে লেখা থেকে পুরনাে দিনের অনেক কথা জানা যায়। সেগুলি কে বলে লেখ। তামার পাতের লেখা হলে তা হয় তাম্ৰলেখ। আবার পাথরের উপর লেখা হলে তা হয় শিলালেখ। আর কাগজে লেখা গুলিকে বলা হয় লিখিত উপাদান।

(খ) মধ্যযুগের ভারত কেমন ছিলাে?

উত্তর: আগে অনেকে বলতেন, সেসময়ে অন্ধকারে ডুবে গিয়েছিল মানুষের জীবন। কোনাে কিছুতেই নাকি কোনাে উন্নতি হয়নি। তবে আজকাল আর সে কথা মানা হয় না। টুকরাে টুকরাে উপাদান জুড়ে ঐতিহাসিকরা সেসময়ের ইতিহাস লিখেছেন। তাতে দেখা যায়, তখন জীবনের নানান দিকে অনেক কিছুরই উন্নতি করেছিল ভারতের মানুষ।

এক দিকে ছিল নানান নতুন যন্ত্র ও কৌশলের ব্যবহার। কুয়াে থেকে জল তােলা, তাঁত বােনা বা যুদ্ধের অস্ত্র- বিজ্ঞানের ছোঁয়ায় বদলে গিয়েছিল অনেক কিছুই। অনেক নতুন খাবার ও পানীয়ের কথা এই সময় জানতে পারে ভারতের লােক। এর সবচেয়ে মজার উদাহরণ হলাে রান্নায় আলুর ব্যবহার। পাের্তুগিজদের হাত ধরে এদেশে আলু খাওয়ার চল শুরু হয়।

দেশ শাসনে আর রাজনীতিতেও নতুন অনেক দিক দেখা গিয়েছিল। শুধু রাজ্য বিস্তার নয়, জনগণের ভালাে-মন্দের কথাও শাসকদের ভাবতে হয়েছিল। অর্থনীতিতে একদিকে ছিল কৃষি, অন্যদিকে ব্যাবসা-বাণিজ্য। তৈরি হয়েছিল নতুন নতুন শহর। বন কেটে চাষবাস করার অনেক উদাহরণ পাওয়া যায়। কিন্তু শিল্প হােক বা সাহিত্য- সবেতেই সাধারণ গরিব মানুষের কথা খুব বেশি ছিল না। সেসবের বেশির ভাগই ছিল শাসকের গুণগানে ভরা।









Comments

Popular posts from this blog

Class X all Writing Pragraph,Report,Summary,Notice,Biography,Story,Process Writing,Diologue,Letter

অন্তবর্তী প্রস্তুতিকালীন মূল্যায়ন জীবন বিজ্ঞান কোষ বিভাজন

হীরক ও গ্রাফাইট গঠনের তুলনা করো?