History Model Activity Task Class 9 |2021
History Model Activity Task Part 1 Class 9
অধ্যায়: ১. ফরাসি বিপ্লবের কয়েকটি দিক
২. বিপ্লবী আদর্শ, নেপোলিয়নীয় সাম্রাজ্য ও জাতীয়তাবাদ
ক) নিচের প্রশ্নগুলির উত্তর দাও (৩-৪ টি বাক্যে)
১. চতুর্দশ লুইয়ের "আমিই রাষ্ট্র" উক্তিটি বুরবো রাজবংশের কোন চরিত্র কে প্রকাশ করে?
অষ্টাদশ শতকে ফ্রান্সে বুরবো রাজবংশের অধীনে স্বৈরাচারী রাজতন্ত্র বিদ্যমান ছিল। পুরাতন তন্ত্রের ধারক ও বাহক বুরবো বংশের রাজাদের মধ্যে অন্যতম ছিলেন চতুর্দশ লুই। তার উক্তি "আমিই রাষ্ট্র" থেকে বোঝা যায় চতুর্দশ লুইয়ের ইচ্ছানুসারে সীমাহীন স্বৈরতন্ত্রের মাধ্যমে দেশ শাসন করতেন।
২. ইউরোপীয় রাষ্ট্রগুলির জোটবদ্ধতা কিভাবে নেপোলিয়নের পতনকে ত্বরান্বিত করেছিল?
উত্তর: নেপোলিয়নের বিরুদ্ধে ১৮১৩ খ্রিস্টাব্দে রাশিয়া, প্রাশিয়া, অস্ট্রিয়া, সুইডেন, ইংল্যান্ড ও তুরস্ক চতুর্থ শক্তি জোটে যোগ দিয়েছিলেন। নেপোলিয়ন প্রথমে ড্রেসডেন এর যুদ্ধে চতুর্থ জোট শক্তিকে পরাজিত করেন কিন্তু শীঘ্রই লাইপজিগের যুদ্ধে মিলিত বাহিনীর কাছে পরাজিত হন।
খ. ইউরোপের মানচিত্রে নিম্নোক্ত স্থান গুলি চিহ্নিত করো।
প্যারিস, স্পেন, পর্তুগাল, গ্রেট ব্রিটেন, মস্কো।
গ. নিচের শব্দগুলির কোনটি পাশের কোন বক্সের মধ্যে বসবে? একাধিক শব্দ একটি বক্সের মধ্যে বসতে পারে।
১. সুবিধাভোগী শ্রেণী
২. কৃষক, শ্রমিক, শিক্ষক
৩. যাজক
৪. সুবিধাবঞ্চিত শ্রেণি
৫. জন্মসূত্রে অভিজাত
৬. সাঁকুলেৎ
৭. বুর্জোয়া
৮. সাবেকি/দরবারী অভিজাত
উত্তর: প্রথম সম্প্রদায়:- ১. সুবিধাভোগী শ্রেণী, ৩. যাজক
দ্বিতীয় সম্প্রদায়:- ৫. জন্মসূত্রে অভিজাত, ৮. সাবেকি/দরবারী অভিজাত
তৃতীয় সম্প্রদায়: ২. কৃষক, শ্রমিক, শিক্ষক, ৪. সুবিধাবঞ্চিত শ্রেণি,৬. সাঁকুলেৎ ,৭. বুর্জোয়া
ঘ. উপযুক্ত তথ্য সহযোগে নিচের ছকটি পূরণ করো।
i) এই গ্রন্থে তিনি স্বাধীনতা বিষয়ক বক্তব্য করেছেন। ii) এই বইটিতে সমকালীন ফরাসি রাজনৈতিক, ধর্মীয় ও সামাজিক প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে তীব্র শ্লেষ ও বিদ্রুপ করেছেন।
i) এই গ্রন্থে তিনি ব্রিটিশ সমাজ ব্যবস্থার পক্ষে কথা বলেছেন। ii) এই গ্রন্থের মূল বক্তব্য হলো সব মানুষের ধর্মীয় স্বাধীনতার অধিকার আছে।
দার্শনিক | গ্রন্থ/রচনা | বক্তব্য |
---|---|---|
রুশো | i)সামাজিক চুক্তি, ii)অসাম্যের সূত্রপাত | একমাত্র ন্যায় সঙ্গত শাসক হলো তারা যাদের জনগণ স্বাধীনভাবে পছন্দ করে নেবে। |
মন্তেস্কু | i) দ্য স্পিরিট অফ লজ (the spirit of laws)ii) দ্য পার্শিয়ান লেটার্স (the Persian letters) | i) এই গ্রন্থে তিনি স্বাধীনতা বিষয়ক বক্তব্য করেছেন। ii) এই বইটিতে সমকালীন ফরাসি রাজনৈতিক, ধর্মীয় ও সামাজিক প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে তীব্র শ্লেষ ও বিদ্রুপ করেছেন। |
ভলতেয়ার | i) ফিলোসফিক্যাল লেটার্স অন ইংলিশ ii) Treatise on toleration | i) এই গ্রন্থে তিনি ব্রিটিশ সমাজ ব্যবস্থার পক্ষে কথা বলেছেন। ii) এই গ্রন্থের মূল বক্তব্য হলো সব মানুষের ধর্মীয় স্বাধীনতার অধিকার আছে। |
Telegram Link
YouTube Link
আজকে আমরা আলোচনা করব নবম শ্রেণীর ইতিহাস অ্যাক্টিভিটি টাস্ক এর সমস্ত প্রশ্ন এবং উত্তর নিয়ে পার্ট 2
১. ফরাসি বিপ্লব কীভাবে সামন্ততন্ত্রের বিলােপ ঘটিয়েছিল ?
উত্তর :-
সামন্ততন্ত্রের বিলোপ :- বিপ্লবের যুগে ফরাসি সংবিধান সভা দু বছরের চেষ্টাই একটি সংবিধান রচনা করে । এই সংবিধান রচনার সঙ্গে যুক্ত ছিলেন লাফায়েৎ , মিরাবো , রবসপিয়ার প্রমুখ ।
1789 খ্রিস্টাব্দে 4 আগস্ট জাতীয় সভার ফ্রান্সে সামন্তপ্রথার বিলোপ করা হয়েছিল প্রসঙ্গত উল্লেখ সামন্তপ্রথার অবলুপ্তির ফলে ফ্রান্সে ভূমিদাস প্রথা বেগার শ্রম বা করভি প্রথা সামন্তকার ম্যানরকার ধর্মকার বিশেষ অধিকার যথা সরকারি চাকরিতে অগ্রাধিকার অন্ত শুল্ক প্রথা লোপ পায় 4 ঠা আগস্টে ঘোষণা কার্যত ফ্রান্সে সামন্ত প্রথার মৃত্যু ঘন্টা বাজায় ফলে অভিজাতদের সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করা হয় । ও কৃষকদের হাতে হাতে তুলে দেওয়া হয় ।
২. 'সন্ত্রাসের রাজত্ব নামকরণ কতটা যুক্তিযুক্ত ?
উত্তর :- ফ্রান্সে রোবসপিয়ার এর নেতৃত্বে জেকবিন দল 1793 থেকে 1794 খ্রিস্টাব্দে যে শাসন ব্যবস্থা কায়েম করেছিল তা ইতিহাসের রাজত্ব বা সন্ত্রাসের শাসন নামে পরিচিত ।
নিতিগ্রহন :- জেকোবিন দল বৈদেশিক ও অভ্যন্তরীণ সমস্যা সমাধানের জন্য কঠোর দমননীতি অনুসরণ করে ফ্রান্স সন্ত্রাসের শাসন নীতি গ্রহণ করেছিল ।
স্থায়িত্ব :- সন্ত্রাসের শাসন চলেছিল প্রায় 13 মাস 1793 খ্রিস্টাব্দে জুন থেকে 1794 খ্রিস্টাব্দের জুলাই পর্যন্ত । এই সময় ফ্রান্সের 30 থেকে 35 হাজার মানুষকে গিলোটিনে বা অন্যভাবে হত্যা করেছিল ।
নেতা :- সন্ত্রাসের শাসকের প্রধান পরিচালক ছিলেন জেকোবিন নেতা রোবসপিয়ার ।
উদ্দেশ্য :- সন্ত্রাসের শাসনের প্রধান উদ্দেশ্য ছিল -
(ii) ফ্রান্সের অভ্যন্তরে কালোবাজারীর বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণ করা ।
সন্ত্রাসের ভয়াবহতা :- সন্ত্রাসের রাজত্ব কালে প্রায় 30 থেকে 35 হাজার নর-নারীকে গিলোটিন যন্ত্র হত্যা করা হয় সন্দেহের ওহনে প্রায় 3 লক্ষ মানুষকে গ্রেপ্তার করা হয় আরো অনেক মানুষ নিখোঁজ হয়ে যান যাদের অনেকে জলে ডুবিয়ে বা অন্য ভাবে হত্যা করা হয় ।
এই আলোচনা থেকে আমরা বুঝতে পারি সন্ত্রাসের রাজত্ব নামকরণ কতটা যুক্তি যুক্ত ।
৩. নীচের প্রতিটি বিষয়/ব্যক্তি সম্পর্কে একটি করে বাক্য লেখ :
(ক) অঁসিয়া রেজিম :
উত্তর :- অঁসিয়া রেজিম কথার অর্থ হল প্রাচীন আমল 1789 খ্রিস্টাব্দে ফরাসি বিপ্লবের পূর্বে ফ্রান্সে বুরব রাজাদের অমলকে অঁসিয়া রেজিম বলা হয় । এই সময় রাজনৈতিক অবস্থা ছিল সৌরাচারী সামাজিক অবস্থা ছিল বৈষম্যমূলক ফরাসি বিপ্লব এই পুরাতন তন্ত্রের অবসান ঘটিয়েছিল ।
(খ) লেতর-দ্য-ক্যাশে :
উত্তর :- লেতর-দ্য-ক্যাশে হলো ফ্রান্সের প্রচলিত এক ধরনের গ্রেপ্তারি পরোয়ানা এর মাধ্যমে যে কোন ব্যক্তিকে বিনা বিচারে গ্রেপ্তার করা যেত ।
(গ) সাঁকুলেৎ :
উত্তর :- বিপ্লব পূর্ণ ফ্রান্সে দরিদ্র মানুষেরা সাঁকুলেৎ নামে পরিচিত ছিলেন প্রকৃত অর্থে শহরে খেটে খাওয়া মানুষেরাই যেমন কারিগর,মুচি ,মেথর ,এমনকি গরামি এই সমস্ত মানুষেরাই সাঁকুলেৎ নামে পরিচিত ছিলেন ।
(ঘ) রােবসপিয়র :
উত্তর :- রােবসপিয়র ছিলেন জেকবিণ দলের নেতা এবং সন্ত্রাসের শাসকের প্রধান পরিচালক ।
৪. উপযুক্ত তথ্য সহযােগে নীচের ছকটি পূরণ করো
উত্তর :
যুদ্ধ | বিবাদমান পক্ষ | সময়কাল | ফলাফল |
---|---|---|---|
ট্রাফালগারের যুদ্ধ | ইংল্যান্ড ও ফ্রান্স | ১৮০৫ | (i)ফ্রান্সের শোচনীয় পরাজয় ঘটে (ii) নেপোলিয়নের ইংল্যান্ড জয়ের স্বপ্ন চিরতরে শেষ হয়ে যায় |
লিফজিগের যুদ্ধ | ফ্রান্স (নেপোলিয়ন) ও মিত্র শক্তি (প্রশিয়া,রাশিয়া, সুইডেন, অস্টিয়া) | ১৮১৩ | (i) এই যুদ্ধে নেপোলিয়ন মিত্রশক্তির কাছে পরাজিত হয় । (ii) এ যুদ্ধে পরাজয়ের পর নেপোলিয়নের সাম্রাজ্যের ভাঙ্গন শুরু হয় । (iii) অস্টিয়া তার হারানো রাজ্য পুনরায় ফিরে পায় |
ওয়াটারলুর যুদ্ধ | ফ্রান্স ও ডিউক আব ওয়েলিংটন এর নেতৃত্বে ব্রিটিশ বাহিনী ও জার আলেকজান্ডারের নেতৃত্বে রুশ বাহিনী জোট | ১৮১৫ | (i) এই যুদ্ধে নেপোলিয়ন চড়ান্তভাবে পরাজিত হয়। (ii) এই যুদ্ধের ফলে প্যারিসের প্রথম ও দ্বিতীয় সন্ধি ও ভিয়েনা চুক্তি স্বাক্ষরিত হয় । (iii) এই যুদ্ধ নেপোলিয়ন ব্রিটিশ নৌশক্তির কাছে আত্মসমর্পণ করে । |
নবম শ্রেণীর ইতিহাস অ্যাক্টিভিটি টাস্ক এর সমস্ত প্রশ্ন এবং উত্তর পার্ট 3
1. ক. ইয়ং ইতালি কি?
ইয়ং ইতালি হলো ইতালির ঐক্য আন্দোলনের নেতা জোসেফ ম্যাৎসিনি কর্তৃক প্রতিষ্ঠিত(১৮৩২ খ্রিষ্টাব্দ) একটি যুব সংগঠন। চল্লিশ বছর বয়স পর্যন্ত সকলেই এর সদস্য হতে পারত ।
খ. জোলভেরাইন এর রাজনৈতিক গুরুত্ব কী ছিল?
রাজনৈতিক ইতিহাসে জোলভেরাইন এর গুরুত্ব ছিল-
- i. জোলভেরাইন এর মাধ্যমে জার্মানিতে দ্রুত ও অর্থনৈতিক বিকাশের ফলে জার্মানির শক্তি বৃদ্ধি পায়।
- ii. জার্মান রাজ্যগুলির মধ্যে যোগাযোগ ও ভাবের আদান-প্রদান বৃদ্ধি পায়।
- iii. জোলভেরাইন পরিচালনায় নেতৃত্ব দানের মাধ্যমে প্রাশিয়া জার্মানির রাজনৈতিক আন্দোলনের নেতৃত্ব গ্রহণ করে।
গ. রিসিজিমেন্টো কি ?
ইতালি ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আগে ইতালীয়দের মনে জাতীয় চেতনার সঞ্চার ঘটে।তারা ইতালিতে প্রতিরোধ আন্দোলন গড়ে তোলেন যা রিসিজিমেন্টো বা পুনর্জাগরণ নামে পরিচিত।
ঘ. ঘেটো কি?
ঘেটো হল শহরের কোন নির্দিষ্ট অঞ্চল, সামাজিক অর্থনৈতিক বা ধর্মীয় সংখ্যালঘু কিছু মানুষ বসবাস করে ভেনিস শহরে- ইহাদের বসবাসের এলাকা নির্দিষ্ট করতে ঘেটো শব্দটি ব্যবহার করা হয়। পরে বহিরাগত মানুষদের নির্দিষ্ট অঞ্চলকে ঘেটো বলা হয়।
ঙ. ফ্যাক্টরি প্রথা কি ?
শিল্প বিপ্লবের ফলে ইউরোপের বিভিন্ন দেশে বৃহৎ শিল্প কারখানা গড়ে ওঠে। এসব কল-কারখানা গুলি যান্ত্রিক প্রযুক্তি ব্যবহার করে শিল্পোৎপাদনের গুণগত ও পরিমাণগত ব্যাপক উন্নতি ঘটানো সম্ভব হয়। বৃহৎ কল-কারখানা ভিত্তিক এই ব্যবস্থা "ফ্যাক্টরি প্রথা" নামে পরিচিত।
2. ক ও খ স্তম্ভের সাথে মেলাও।
ক স্তম্ভ | খ স্তম্ভ |
---|---|
i. মেটারনিক ব্যবস্থা | d. ইউরোপে পুরাতন তন্ত্রের পুন:প্রতিষ্ঠা |
ii. বিসমার্ক | c. রক্ত ও লৌহ নীতি |
iii.জার দ্বিতীয় আলেকজেন্ডার | a. ভূমি দাসদের মুক্তিদান |
iv. মার্কস ও এঞ্জেল | e.কমিউনিস্ট ম্যানিফেস্টো |
v. প্রুভো | নৈরাজ্যবাদ |
3.ক. বৈজ্ঞানিক যন্ত্রপাতি আবিষ্কারের সঙ্গে ইংল্যান্ডের শিল্প বিপ্লবের সম্পর্ক বিশ্লেষণ করো।
3. খ. ঔপনিবেশিক শক্তিগুলো কেনো চিন ও আফ্রিকাকে ব্যবচ্ছেদ করতে চেয়েছিল?
চীনের ব্যবচ্ছেদ:-
জনৈক ঐতিহাসিক হেরল্ড ভিন্যাক এর ভাষায় তরমুজ কে যেমন লোকে খণ্ড খণ্ড করে খায় সেইভাবে ইউরোপের ঔপনিবেশিক শক্তি গুলি চিনা তরমুজ কে খন্ড খন্ড করে আহার করতে উদ্যত হয়।
ব্রিটেন:- প্রথম ইঙ্গ-চীন যুদ্ধে (১৮৩৯-৪২) চীনকে ব্রিটেন পরাজিত করে। নানকিং এর সন্ধি দ্বারা হংকং বন্দর, ক্যান্টন বন্দর সহ পাঁচটি বন্দর ব্রিটেন হস্তগত করে।
জার্মানি:- জার্মানি চীনের কিয়াওচাও বন্দর দখলের পর শানটুং প্রদেশ তার অধিকার কায়েম করে।
রাশিয়া:- রাশিয়া পোর্ট আর্থার বন্দর ও লিয়াও টুং উপদ্বীপ দখল করে। এছাড়া রাশিয়া চীনে বক্সার বিদ্রোহের সুযোগ গ্রহণ করে মাঞ্চুরিয়া দখল করে নেয়।
আফ্রিকা ব্যবচ্ছেদ:-
উনবিংশ শতকের মধ্যভাগ পর্যন্ত ইউরোপের কাছে আফ্রিকা ছিল অন্ধকারময় মহাদেশ। আফ্রিকা সম্বন্ধে জানার পরেই ইউরোপীয় দেশগুলোর মধ্যে আফ্রিকা সম্বন্ধে উৎসাহ বৃদ্ধি পায়। এবং অল্প সময়ের মধ্যেই ইউরোপ আফ্রিকার দেশগুলিতে নিজ অধিকার কায়েম করতে শুরু করে।
দ্বিতীয় লিওপোল্ড:- আফ্রিকায় উপনিবেশ বিস্তারের ক্ষেত্রে বেলজিয়ামের রাজা দ্বিতীয় লিওপোল্ড অগ্রণী ভূমিকা গ্রহণ করেছিলেন। ফ্রান্স কঙ্গো নদীর উত্তরে এবং জার্মানি টোগোল্যান্ড, ক্যামেরুন প্রভৃতি অঞ্চলে উপনিবেশ বিস্তার করে।
বার্লিন সম্মেলন:- ১৮৮৪-৮৫ সালে বার্লিনে এক সম্মেলনে আফ্রিকায় ইউরোপীয় শক্তি গুলি উপনিবেশ স্থাপনে সবুজ সংকেত লাভ করে।১৮৮৫ সালে বার্লিন কংগ্রেসে আফ্রিকাকে ভাগ বাটোয়ারা করে নেওয়ার পাকাপাকি ব্যবস্থা করে।
Telegram Link
YouTube Link
Comments
Post a Comment