Class 9 Model Activity Task Life Science -2021



মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক - 1

নবম শ্রেনী

Life Science/জীবন বিজ্ঞান


Telegram Link 

ছাত্রসাথী শিক্ষাকেন্দ্ৰ

YouTube Link

Chatrasathi Sikshakendra


 1. একটি মাইটোকনড্রিয়ার পরিচ্ছন্ন চিত্র অংকন করে নিম্নলিখিত অংশগুলি চিহ্নিত করো:

বহি পর্দা ,অন্ত পর্দাঅক্সিজোমক্রিস্টি



 

2. নিম্নলিখিত শনাক্তকারী বৈশিষ্ট্য এর ভিত্তিতে  মোনেরা ও প্লান্টি রাজ্যের পার্থক্য লেখ -

ক) কোষ ও কোষের সংগঠনের প্রকৃতি  খ) বাস্তুতান্ত্রিক ভূমিকা

উ:-

বৈশিষ্ট

মোনেরা

প্লান্টি

কোষ  কোষ সংগঠনের প্রকৃতি

মোনেরা পর্বের প্রাণী সরল ,এককোষী  প্রোক্যারিওটিক কোষ যুক্ত

প্লান্টি পর্বের প্রাণী বহুকোষী ক্লোরোফিল যুক্ত হয়। কোষ প্রোক্যারিওটিক কিংবা ইউক্যারিওটিক হতে পারে

এই পর্বের প্রাণীদের কোষ প্রাচীর পেপটোগ্লাইক্যান দ্বারা নির্মিত

কোষপ্রাচীর সেলুলোজ নির্মিত

এই পর্বের প্রাণীদের দেহে পর্দা বেষ্টিত কোষীয় অঙ্গানু থাকে না

কোষে পর্দা বেষ্টিত কোষীয় অঙ্গানু থাকে

বাস্তুতান্ত্রিক ভুমিকা

বাস্তুতন্ত্রে এই পর্বের প্রাণীরা বিয়োজকের ভূমিকা পালন করে

বাস্তুতন্ত্রে অধিকাংশ এই পর্বের জীব উৎপাদকের ভূমিকা পালন করে

 

 

Ø  হাঙ্গর যে শ্রেণীর অন্তর্গত সেই শ্রেণীর তিনটি বৈশিষ্ট্য উল্লেখ করো

উ:- হাঙ্গর মাছ কনড্রিকথিস শ্রেণীর অন্তর্গত কনড্রিকথিস শ্রেণীটি কর্ডাটা পর্বের অন্তর্ভুক্ত

কনড্রিকথিস শ্রেণীর বৈশিষ্ট্য

  • এই শ্রেণীর প্রাণীদের অন্তঃকঙ্কাল তরুণাস্থি নির্মিত
  • এই শ্রেণীর প্রাণীদের ত্বকে যে আশ থাকে তা অণুবীক্ষণিক নয় এদের দেহে ডারমাল প্রকৃতির সাইক্লয়েড কিংবা টিনয়েড কিংবা গ্যানয়েড আশ থাকে
  •  এই শ্রেণীর প্রাণীদের মুখছিদ্র থাকে মস্তিষ্কের অঙ্কিয় দেশে অর্থাৎ সামনা সামনি না থেকে নিচের দিকে
  •  এই শ্রেণীর প্রাণীদের দেহে কোন পটকা থাকে না
  •  এই শ্রেণীর প্রাণীদের লেজে অসমান হেটারোসার্কাল প্রকৃতির পাখনা থাকে

3. সিউডোসিলোম যুক্ত একটি প্রাণীর নাম লেখ এবং ওই প্রাণীটি যে পর্বের অন্তর্গত তার দুটি বৈশিষ্ট্য লেখ

উ:- সিউডোসিলোম যুক্ত একটি প্রাণী হল গোলকৃমি নিমাটোডা পর্বের প্রাণীদের  বৈশিষ্ট্য

  • ·         নিমাটোডা পর্বের প্রাণীদের দেহে ত্রিস্তর বিশিষ্ট সিউডোসিলোম থাকে
  • ·         নেমাটোডা পর্বের প্রাণীদের দুটি বৈশিষ্ট্য
  • ·         এই পর্বের প্রাণীদের দেহ নলাকার দ্বিপার্শ্বীয় প্রতিসম এবং দেহে সিউডোসিলোম থাকে
  • ·         এই পর্বের প্রাণীদের দেহের দুপ্রান্ত ক্রমশ সরু হয়
  • ·         এই পর্বের প্রাণীরা একলিঙ্গ হয় অর্থাৎ স্ত্রী-পুরুষ ভেদাভেদ আছে

 

Ø  আরশোলার আর্থোপোডা পর্বের অন্তর্ভুক্তির স্বপক্ষে যুক্তি দাও

·         উ:-  আর্থোপোডা পর্বের প্রাণীদের দেহে নিম্নলিখিত বৈশিষ্ট্য দেখা যায় যা আরশোলার দেহতেও দেখা যায়:

  • ·       এই পর্বের প্রাণীদের দেহ খন্ড যুক্ত হয় এবং প্রতি খন্ডকে একজোড়া সন্ধিল উপাঙ্গ থাকে যা আরশোলাতেও বর্তমান
  • ·        এই পর্বের প্রাণীদের দেহে হিমোসিল বা দেহগহ্বর থাকে যা আরশোলা তেও বর্তমান
  • ·         এই পর্বের প্রাণীদের রক্ত সংবহনতন্ত্র মুক্ত প্রকৃতির যা আরশোলার  
  • ·         এই পর্বের প্রাণীদের অধিকাংশ ক্ষেত্রেই পুঞ্জাক্ষি থাকে এবং আরশোলার ক্ষেত্রেও পুঞ্জাক্ষি দেখা যায়

 4. মানবদেহে ভিটামিন-A  ভিটামিন-D এর ভূমিকা উল্লেখ করো

উ:-মানব দেহে ভিটামিন A এর ভূমিকা

  • ·         ভিটামিন A চোখের রেটিনার রড কোষ গঠনে সাহায্য করে এবং রাতকানা রোগ প্রতিরোধ করে
  • ·         ভিটামিন A জারণ প্রতিরোধ করে অর্থাৎ সহজে বৃদ্ধ হতে দেয় না
  • ·         ভিটামিন A ত্বক চকচকে রাখে তাই একে গ্ল্যামার ভিটামিন  বলা হয়
  • ·         ভিটামিন A স্নায়ু কলার পুষ্টি  কার্যকারিতা নিয়ন্ত্রণ করে

 

মানব দেহে ভিটামিন D এর ভূমিকা

  • ·         ভিটামিন D অস্থি  দাঁত গঠন  শক্ত করতে সাহায্য করে
  • ·         ভিটামিন D রিকেট রোগ প্রতিরোধ করে
  • ·         ভিটামিন D ক্যালসিয়াম  ফসফরাস শোষণে সাহায্য করে

 

Ø  ভাজক কলার বৈশিষ্ট্য লেখ

  • ·         ভাজক কলার কোষ গুলি ছোট হয় এবং কোষগুলি গোলাকার ডিম্বাকার বা বহুভুজ আঁকা হয়
  • ·         ভাজক কলার কোষগুলির কোষপ্রাচীর পাতলা হয়
  • ·         ভাজক কলার কোষ গুলি ঘন সাইটোপ্লাজম পূর্ণ এবং বড়  স্পষ্ট নিউক্লিয়াস যুক্ত
  • ·         এই কলার কোষ গুলি অপরিণত এবং সব সময় বিভাজিত হয়ে অপত্য কোষ সৃষ্টি করে
  • ·         কোষ গুলিতে সাধারণত ভ্যাকুওল থাকে না

Model Activity Task Life Science Part 2 -2021

মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক - 2

নবম শ্রেনী

Life Science/জীবন বিজ্ঞান

নিচের প্রশ্নগুলোর উত্তর লেখ

1. নিউক্লিয়াস এর একটি পরিচ্ছন্ন চিত্র অংকন করে নিম্নলিখিত অংশগুলি চিহ্নিত করো।
(ক) নিউক্লিওপ্লাজম (খ) নিউক্লিয় জালিকা (গ) নিউক্লিয় পর্দা (ঘ) নিউক্লিওলাস

      চিত্র: নিউক্লিয়াস


2. জীবদেহে প্রোটিন এর গুরুত্ব ব্যাখ্যা করো।যোগ কলার কাজ লেখ।
উ:- জীবদেহে প্রোটিন এর গুরুত্বঃ
(i) দেহ গঠন: জীব দেহ গঠনের জন্য প্রোটিন অপরিহার্য। কোষের গঠন বস্তুর বেশিরভাগটাই প্রোটিন। দেহের পেশি, অস্থি, তরুণাস্থি প্রভৃতি প্রোটিন দিয়ে গঠিত।
(ii) দেহের ক্ষয়পূরণ ও বৃদ্ধি:দেহের ক্ষয়পূরণ ও বৃদ্ধির জন্য প্রোটিন অত্যাবশ্যক উপাদান। বিভিন্ন জৈবিক ক্রিয়া-কলাপ এর জন্য যে ক্ষয়ক্ষতি হয় তা প্রোটিন পূরণ করে ।
(iii) উৎসেচক সংশ্লেষ: জৈব অনুঘটক উৎসেচক প্রোটিন দিয়ে গঠিত।
যোগ কলার কাজ

(i)বিভিন্ন কলা ও অঙ্গের মধ্যে সংযোগ রক্ষা এই কলার প্রধান কাজ।
(ii) তরল যোগকলা সারা দেহ কোষে পুষ্টি প্রদান করে, শ্বাসবস্তু পরিবহন করে।
(iii) অস্থি কলা (একপ্রকার যোগ কলা) প্রাণীদেহের ভার বহন করে এবং দেহের কাঠামো গঠন করে।

3. ব্যক্তবীজী উদ্ভিদের দুটি শনাক্তকারী বৈশিষ্ট্য উল্লেখ করো। নিম্নলিখিত বৈশিষ্ট্য গুলি যে যে প্রাণীর দেহে দেখা যায় তাদের পর্বের নাম লেখ
নিডোব্লাস্ট কোষ , কোম্বপ্লেট , টিউব ফিট

উ:- ব্যক্তবীজী উদ্ভিদের দুটি শনাক্তকারী বৈশিষ্ট্যঃ
(i)এপ্রকার উদ্ভিদ বিরুৎ গুল্ম ও বৃক্ষ জাতীয় হয়।
(ii) এদের প্রকৃত ফল হয় না। ফলের মধ্যেই বীজ অবস্থান করে। বিজে বীজপত্রের সংখ্যা একটি বা দুটি।

🔸 কোম্বপ্লেট দেখা যায় টিনোফোরা পর্বের প্রাণীদের দেহে। যেমন হর্মিফোরা ।
🔸 নালিপদ দেখা যায় একাইনোডার্মাটা পর্বের প্রাণীদের দেহে। যেমন তারা মাছ।
🔸 নিডোব্লাস্ট কোষ দেখা যায় নিডারিয়া পর্বের প্রাণীদের দেহে । যেমন হাইড্রা।
4. মানবদেহে প্লীহার অবস্থান ও দুটি ভূমিকা উল্লেখ করো
উত্তরঃ প্লীহার অবস্থান
উদর গহ্বরের বামদিকে এবং মধ্যচ্ছদার নিচে , বৃক্কের উপরে অবস্থিত।
মানবদেহের প্লীহার ভূমিকা
(i) লিভারের অবস্থিত রেটিকুলো এনডোথেলিয়াল তন্ত্রের আগ্রাসন কোষ (RE কোষ) ডিমের প্রতিরক্ষায় অংশগ্রহণ করে।
(ii) RE কোয়াশ জীর্ণ ও বয়স্ক রক্ত কোষকে বিনষ্ট করে।

প্রাণী কোষের বিভাজনের সেন্ট্রোজোমের গুরুত্ব নির্ধারণ করো।

উ:- প্রাণী কোষ বিভাজনে সেন্ট্রোজোমের ভূমিকা:
কোষ বিভাজনের মেটাফেজ দশায় সেন্ট্রোজোম বেম তন্তু গঠন করে। এই বেম তন্তুর সাথে ক্রোমোজোমের কাইনেটোকোর যুক্ত হয় এবং ক্রোমোজোমের প্রান্তীয় ভবন ঘটে। তাই সেন্ট্রোজোম ছাড়া প্রাণী কোষের বিভাজন সম্ভব নয়। যেমন স্নায়ু কোষের সেন্ট্রোজোম না থাকায় স্নায়ু কোষ বিভাজিত হতে পারে না।


মডেল একটিভিটি টাস্ক - ৩

১। নিচের প্রশ্নগুলোর উত্তর লেখ :
১.১ সালোকসংশ্লেষে জলের ভূমিকা উল্লেখ করো। পরিবেশে অক্সিজেন ও কার্বন ডাই অক্সাইডের ভারসাম্য রক্ষায় সালোকসংশ্লেষের তাৎপর্য ব্যাখ্যা করো।
উত্তর : ∆ সালোকসংশ্লেষে জলের ভূমিকা :
প্রথমত, জল সালোকসংশ্লেষ প্রক্রিয়ার একটি অন্যতম কাঁচামাল।
দ্বিতীয়ত, সংশ্লেষ প্রক্রিয়ায় উপজাতীয় পদার্থ রূপে অক্সিজেন উৎপন্ন হয় তার একমাত্র উৎস হলো জল।
∆∆ শাহরুখ সংশ্লেষে অক্সিজেন - কার্বন ডাই অক্সাইডের ভারসাম্য : 
বায়ুমণ্ডলে অক্সিজেনের পরিমাণ 20.60% এবং কার্বন ডাই অক্সাইডের পরিমাণ 0.03%। জীবকুল দিবারাত্রি শাসনের জন্য অক্সিজেন গ্রহণ করেন এবং কার্বন ডাই অক্সাইড ত্যাগ করে। ফলে বায়ুমন্ডলে অক্সিজেনের পরিমাণ কমে যায় এবং কার্বন ডাই অক্সাইডের পরিমাণ বেড়ে যায়। কিন্তু উদ্ভিদকুল সালোকসংশ্লেষ প্রক্রিয়ায় বায়ুমণ্ডল থেকে কার্বন-ডাই-অক্সাইড শোষণ করে এবং অক্সিজেন ত্যাগ করে অক্সিজেন ও কার্বন ডাই অক্সাইডের ভারসাম্য বজায় রাখে।
১.২ তাপমাত্রা কিভাবে বাষ্পমোচনকে প্রভাবিত করে? বাষ্পমোচনকে প্রয়োজনীয় ক্ষতিকারক প্রক্রিয়া বলা হয় কেন?
উত্তর : ∆ বাষ্পমোচনের তাপমাত্রা ভূমিকা : উদ্ভিদের বাষ্পমোচন প্রক্রিয়াটি স্বাভাবিকভাবে নিয়ন্ত্রণ হওয়ার জন্য একাধিক শর্ত বা প্রভাবকের উপর নির্ভরশীল। এদের মধ্যে প্রথম এবং প্রধান প্রভাবক হলো উষ্ণতা বা তাপমাত্রা। পরিবেশের উষ্ণতা বৃদ্ধিতে বায়ুমণ্ডলের আদ্রতা হ্রাস পায় ফলে প্রস্বেদনের হার বৃদ্ধি পায়। সাধারণভাবে 10 থেকে 25 ডিগ্রি সেলসিয়াস উষ্ণতায় পত্ররন্ধ্র বন্ধ ও উন্মোচন প্রক্রিয়া নিয়ন্ত্রিত হয়। গ্রীষ্মকালে বাষ্পমোচনের হার বেশি থাকে।
∆∆ বাষ্পমোচন প্রয়োজনীয় ক্ষতিকারক প্রক্রিয়া : 
উদ্ভিদের বিভিন্ন বিপাকীয় পদ্ধতির মতো বাষ্পমোচন ও উদ্ভিদ জীবনে বিশেষ এক জীবন রক্ষী অবশ্যম্ভাবী ঘটনা। প্রস্বেদন না করলে যেমন অতীতে সঠিকভাবে রসস্ফীতি অবস্থা মৌলিক পদার্থের চলাচল খাদ্যবস্তুর চলাচল ঘটবে না তেমনি অধিক বাষ্পমোচন এও বিপাকীয় কার্য ও বৃদ্ধি ব্যাহত হবে। এই কারণে বাষ্পমোচন কে প্রয়োজনীয় ক্ষতি বলা হয়।
১.৩ কোন মৌলের ম্যাক্রো বা মাইক্রো নিউট্রিয়েন্ট শ্রেণীতে অন্তর্ভুক্তির দুটি কারণ উল্লেখ করো। উদ্ভিদ দেহে অপরিহার্য মৌলের যে কোন তিনটি সাধারণ কাজ ব্যাখ্যা করো।
উত্তর : ∆ কোন মৌলের ম্যাক্রো ও মাইক্রো নিউট্রিয়েন্ট শ্রেণীতে অন্তর্ভুক্তির প্রধান দুটি কারণ -
প্রথমত, উদ্ভিদ দেহে অপরিহার্য বিচারে যে সকল মৌলিক উপাদান গুলি অধিকমাত্রায় প্রয়োজন হয় তাদের ম্যাক্রো ও মাইক্রো নিউট্রিয়েন্ট হিসেবে গ্রহণ করা যায়। তাই এদের ম্যাক্রো নিউট্রিয়েন্ট শ্রেণীতে অন্তর্ভুক্ত করা হয়।
দ্বিতীয়ত, কিছু পরিপোষক মৌল গুলি উদ্ভিদ দেহে অতি অল্প পরিমানে প্রয়োজন হয়। এদের পরিমাণ 0.1mg/g বা তারও কম, থাকার কারণে এদের মাইক্রো নিউট্রিয়েন্ট শ্রেণীতে অন্তর্ভুক্ত করা হয়।
∆∆ উদ্ভিদ দেহে অপরিহার্য মৌলের সাধারণ কাজ :
(অ) প্রোটোপ্লাজম গঠন : বিজ্ঞানী হাক্সলে প্রোটোপ্লাজমকে "জীবনের ভৌত ভিত্তি" রুপে বর্ণনা করে। বিভিন্ন মৌল প্রোটোপ্লাজম গঠনে অংশ নেয়। এগুলি হল C, O, N, S, P, Mg, Fe ইত্যাদি।
(আ) জারণ বিজারণ বিক্রিয়া : লৌহ ও তামা প্রভৃতি মৌল গুলির বিভিন্ন যোজ্যতা থাকে এবং ইলেকট্রন পরিবহনের সহায়তা করে। মাইটোকনড্রিয়া শ্বসন সম্পর্কিত ইলেকট্রন পরিবহন যন্ত্র সাইটোক্রোম নামক একটি লৌহ গঠিত যৌগের দ্বারা সম্পন্ন হয়।
(ই) অভিস্রবণীয় ভারসাম্য : বিভিন্ন খনিজ পদার্থ যেমন নাইট্রেট, সালফেট, ক্লোরিন আয়ন, পটাসিয়াম আয়ন অভিস্রবণীয় ভারসাম্য বজায় রাখে।
১.৪ সক্রিয় পরিবহনের বৈশিষ্ট্য উল্লেখ করো। ব্যাপন ও অভিস্রবণের দুটি পার্থক্য উল্লেখ করো।
উত্তর : ∆ সক্রিয় পরিবহনের বৈশিষ্ট্য :
প্রথমত, এ.টি.পি. অনু বিশ্লিষ্ট যে শক্তি নির্গত হয় তা সক্রিয় পরিবহনে ব্যবহৃত হয়।
দ্বিতীয়ত, এই পরিবহনে পদার্থের কোষ পর্দা অতিক্রম করার জন্য প্রোটিন পাম্প এ.টি.পি. প্রদান করে।
তৃতীয়ত, এটি একটি ঊর্ধ্বমুখী প্রক্রিয়া যা ঘনত্বের নতিমাত্রা বিপরীতে ঘটে থাকে।
∆∆ ব্যাপন ও অভিস্রবণের পার্থক্য :
প্রথমত, ব্যাপনের অর্ধভেদ্য পর্দা প্রয়োজন নেই কিন্তু অভিস্রবণে অর্ধভেদ্য পর্দার প্রয়োজন আছে।
দ্বিতীয়ত, ব্যাপন বিষমপ্রকৃতির মিশ্রনেও ঘটতে পারে, অভিস্রবণ কেবল সমপ্রকৃতির দ্রবনের মধ্যেই ঘটতে পারে।

Comments

Popular posts from this blog

অন্তবর্তী প্রস্তুতিকালীন মূল্যায়ন জীবন বিজ্ঞান কোষ বিভাজন

Class X all Writing Pragraph,Report,Summary,Notice,Biography,Story,Process Writing,Diologue,Letter

নবম শ্রেণী ভৌত বিজ্ঞান