নবম শ্রেণীভূগোল ও পরিবেশModel Activity Task 2021Month : OctoberPART 7

নবম শ্রেণী

ভূগোল ও পরিবেশ

Model Activity Task 2021

Month : October

PART 7

১. বিকল্পগুলি থেকে ঠিক উত্তরটি নির্বাচন করে লেখো :   ১ × ৪ = ৪

১.১ নিরক্ষীয়তলে অবস্থিত বিষুবরেখার অক্ষাংশ হলো - 

উত্তর : ক) ০ ডিগ্রি

 

১.২ ঠিক জোড়টি হলো - 

উত্তর :  ঘ) ক্ষয়জাত পর্বত − আরাবল্লী

 

১.৩ শিলামধ্যস্থ খনিজের সঙ্গে অক্সিজেনের রাসায়নিক বিক্রিয়ায় যে আবহবিকার সংঘটিত হয় তা হলো - 

উত্তর : ঘ) জারণ ।

 

১.৪ উত্তরবঙ্গের নদীগুলির একটি অন্যতম বৈশিষ্ট্য হলো - 

উত্তর : খ) বরফগলা জলে পুষ্ট ।

 

২. স্তম্ভ মেলাও :  ১ × ৪ = ৪

উত্তর : 

ক স্তম্ভ

খ স্তম্ভ

২.১ ক্ষুদ্রকণা বিশরণ

ii) উষ্ণ মরু অঞ্চল

২.২ কানাডা

iv) মহাদেশীয় শীল্ড মালভুমি

২.৩ এলাহাবাদ

i) ভারতীয় প্রমাণ সময়

২.৪ বীরভূম

iii) রাঢ় অঞ্চল



টেলিগ্রামে যুক্ত হন
৩. সংক্ষিপ্ত উত্তর দাও :  ২ × ২ = ৪

৩.১ কী কারণে কালবৈশাখী হয় ? 

উত্তর : মার্চ-এপ্রিল-মে মাসে পশ্চিমবঙ্গে গ্রীষ্মকাল বিরাজ করে। এসময় স্থলভাগ আসতে আসতে উত্তপ্ত হলে শুরু করলে বায়ুর আর্দ্রতা কমে গিয়ে বায়ু হালকা হয়ে শুরু করে এবং নিম্নচাপের সৃষ্টি হয়। নিকটবর্তী সমুদ্রের শীতল ও আর্দ্র বায়ু শূন্যস্থান পূরণের জন্য প্রবল বেগে ওই নিমচাপ কেন্দ্রের দিকে ছুটে আসে এবং ঝড়ের সূচনা হয় । 

 

৩.২ আবহবিকারের দুটি ফলাফল উল্লেখ করো ।

উত্তর : আবহবিকারের দুটি ফলাফল হলো -

  • ভূ-আস্তরণের উৎপত্তি : আবহবিকারের ফলে শিলা সমূহ চূর্ণ-বিচুর্ণ হয়ে একপ্রকার ভূ-আস্তরণের সৃষ্টি করে, যা রেগোলিথ নাম পরিচিত। এই শিলা ও মাটির মধ্যবর্তী অবস্থা ।
  • মৃত্তিকার উৎপত্তি : রেগোলিথ থেকে পরবর্তীকালে মাটির সৃষ্টি হয়। ক্রান্তীয় মৌসুমী অঞ্চলের শুষ্ক ও আর্দ্র আবহাওয়ার কারণে রাসায়নিক অবহ্যকারের হার অত্যন্ত বেশি। এই কারণে উক্ত অঞ্চলটিতে ল্যাটেরাইট মৃত্তিকার উদ্ভব ঘটে।

 

৪. নীচের প্রশ্নটির উত্তর দাও : ৩ × ১ = ৩

৪.১ স্তুপ পর্বতের তিনটি বৈশিষ্ট্য লেখো ।

উত্তর : স্তুপ পর্বতের তিনটি বৈশিষ্ট্য হলো -

  • উৎপত্তি : দুটি সমান্তরাল চ্যুতির মধ্যবর্তী অংশ উত্থিত হলে বা দুটি সমান্তরাল চ্যুতির দুই পার্শ্বস্থ অংশ বসে গেলে স্তুপ পর্বত সৃষ্টি হয় ।
  • প্রযুক্ত বল : স্তুপ পর্বত গঠনে অনুভূমিক ও উলম্ব বল পরস্পর কাজ করে ।
  • পর্বত শীর্ষ : স্তুপ পর্বতের শীর্ষভাগ চ্যাপ্টা প্রকৃতির হয়ে থাকে ।

উদাহরণ : ভারতের বিন্ধ্য, সাঁতপুরা প্রভৃতি স্তুপ পর্বতের উদাহরণ ।

 

৫. ভুজালকের সাহায্য কীভাবে পৃথিবীপৃষ্ঠের কোনো স্থানের অবস্থান নির্ণয় করা হয় ? ৫ × ১ = ৫

উত্তর : অক্ষরেখা ও দ্রাঘিমারেখার সাহায্যে কোন জায়গায় অবস্থান নির্ণয় করা হয়ে থাকে । অক্ষরেখা ও দ্রাঘিমারেখা যখন পরস্পর লম্বভাবে ছেদ করে তখন অক্ষরেখা ও দ্রাঘিমার সমন্বয়ে তৈরি হয় ভূজালক ।

ভুজালকের সাহায্য পৃথিবীপৃষ্ঠের কোনো স্থানের অবস্থান নির্ণয় করা হয় । পূর্ব-পশ্চিমে বিস্তৃত অক্ষরেখা এবং উত্তর-দক্ষিণে বিস্তৃত দ্রাঘিমারেখা পরস্পরকে ছেদ করে বলে ভূ-পৃষ্ঠে সৃষ্টি হয় এক ভৌগোলিক জালকের । এই জালকের ছেদ বিন্দুগুলির সাহায্যে ভূ-পৃষ্ঠের কোনো স্থানের সঠিক অবস্থান নির্ণয় করা যায় । তাই মানচিত্রে অক্ষরেখা ও দ্রাঘামিরেখা উভয়ই দেখানো থাকে । কোনো জায়গার অবস্থান বা স্থানাঙ্ক বলতে হলে ওই স্থানটির অক্ষাংশ ও দ্রাঘিমা উভয়ই সঠিকভাবে জানতে হয় । 

Comments

Popular posts from this blog

অন্তবর্তী প্রস্তুতিকালীন মূল্যায়ন জীবন বিজ্ঞান কোষ বিভাজন

শ্রীগোপীনাথ জিউ মন্দির, অগ্রদ্বীপ, পূর্ব বর্ধমান

জৈবনিক প্রক্রিয়া নবম শ্রেণী