Class 9 Model Activity Task (science group)
- Get link
- X
- Other Apps
Class 9 Model Activity Task Physical Science Part 6 September
মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক
নবম শ্রেণি
ভৌতবিজ্ঞান
১. ঠিক উত্তর নির্বাচন করো :
১.১ কোনো স্প্রিংয়ের বল ধ্রুবকের একক হলো—
(ক) Nm
(খ) Nm²
(গ) N/m²
(ঘ) N/m
উত্তর: (ঘ) N/m
১.২ গাঢ় ও উত্তপ্ত নাইট্রিক অ্যাসিড ও তামার বিক্রিয়ায় নাইট্রোজেনের যে অক্সাইড উৎপন্ন হয় তা হলো—
(ক) N2O5
(খ) N2O
(গ) NO2
(ঘ) NO
উত্তর: (গ) NO2
১.৩ একটি বলকে খাড়াভাবে উপরের দিকে ছোঁড়া হলো। যাত্রাপথের সর্বোচ্চ বিন্দুতে বলটির—
(ক) গতিশক্তি সর্বাধিক
(খ) স্থিতিশক্তি সর্বাধিক
(গ) গতিশক্তি ও স্থিতিশক্তির মান সমান
(ঘ) গতিশক্তি অপেক্ষা স্থিতিশক্তির মান কম
উত্তর: (খ) স্থিতিশক্তি সর্বাধিক
২. নীচের বাক্যগুলি সত্য অথবা মিথ্যা তা নিরূপণ করো :
২.১ ব্যারোমিটারের পাঠ দ্রুত কমতে থাকলে বোঝা যায় যে নিম্নচাপের সৃষ্টি হয়েছে।
উত্তর: সত্য
২.২ যে দ্রবণে মিথাইল অরেঞ্জের রঙ হলুদ তার pH>7।
উত্তর: সত্য
২.৩ কার্য একটি ভেক্টর রাশি।
উত্তর: মিথ্যা
৩. সংক্ষিপ্ত উত্তর দাও :
৩.১ জলে সোডিয়াম ক্লোরাইডের আয়ন দ্রবীভূত হওয়া আর প্রোটিন অণুর দ্রবীভূত হওয়ার মধ্যে প্রধান পার্থক্য কী তা ব্যাখ্যা করো।
উত্তর: জলে সোডিয়াম ক্লোরাইডের (NaCl) আয়ন দ্রবীভূত হলে তা Na+ ক্যাটায়ন এবং Cl- অ্যানায়নে বিয়োজিত হয়ে যায় । ফলে সোডিয়াম ক্লোরাইড জলের মধ্যে সম্পূর্ণরূপে দ্রবীভূত হয়ে যায় ।
অপরদিকে, যেহেতু প্রোটিন অণুগুলি অধ্রুবীয় প্রকৃতির । তাই, জলে প্রোটিন অণু দ্রবীভূত করলে প্রোটিনের অণুগুলি জলের মধ্যে বিভাজিত হয়ে বৃহৎ বা ক্ষুদ্রঅণুতে পরিণত হয় । ফলে সম্পূর্ণরূপে দ্রবীভূত হয় না।
৩.২ কোনো বস্তুর ভর m ও গতিশক্তি E হলে প্রমাণ করো যে বস্তুটির ভরবেগ হলো (2mE)½
৪. নীচের প্রশ্নটির উত্তর দাও :
৪.১ একটি জৈব যৌগে ভর অনুপাতে 0.031% ফসফরাস আছে । যদি ঐ যৌগটির একটি অণুতে একটিই ফসফরাস পরমাণু থাকে তাহলে যৌগের মোলার ভর নির্ণয় করো ( তোমাকে দেওয়া আছে P = 31 ) । যৌগটির একটি অণুর আয়তন সম্বন্ধে তুমি কী বলতে পারো ?
Class 9 Model Activity Task Life Science Part 6 September
মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক
নবম শ্রেণি
জীবনবিজ্ঞান
১. প্রতিটি প্রশ্নের সঠিক উত্তরটি নির্বাচন করে তার ক্রমিক সংখ্যাসহ বাক্যটি সম্পূর্ণ করে লেখো :
১.১ বাষ্পমোচন সংক্রান্ত সঠিক বক্তব্যটি নিরূপণ করো—
(ক) বায়ুর আপেক্ষিক আর্দ্রতা হ্রাস পেলে বাষ্পমোচনের হার হ্রাস পায়
(খ) বায়ুপ্রবাহ বৃদ্ধি পেলে বাষ্পমোচনের হার বৃদ্ধি পায়
(গ) আলোর তীব্রতা বৃদ্ধি পেলে বাষ্পমোচনের হার হ্রাস পায়
(ঘ) পরিবেশের তাপমাত্রা হ্রাস পেলে বাষ্পমোচনের হার বৃদ্ধি পায়
উত্তর: (খ) বায়ুপ্রবাহ বৃদ্ধি পেলে বাষ্পমোচনের হার বৃদ্ধি পায়
১.২ নীচের যে জোড়টি সঠিক তা স্থির করো—
(ক) সালোকসংশ্লেষের আলোক নির্ভর দশা – ক্লোরোপ্লাস্টের স্ট্রোমা
(খ) গ্লাইকোলাইসিস – কোশের মাইটোকন্ড্রিয়া
(গ) রসের উৎস্রোেত – জাইলেম কলা
(ঘ) সালোকসংশ্লেষের আলোক নিরপেক্ষ দশা – ক্লোরোপ্লাস্টের গ্রানা
উত্তর: (গ) রসের উৎস্রোেত – জাইলেম কলা
১.৩ নীচের যে বিশেষ সংযোগী কলাকে ‘রিজার্ভ পেসমেকার’ বলা হয় সেটিকে শনাক্ত করো—
(ক) SA নোড
(খ) পারকিনজি তত্ত্ব
(গ) হিজের বান্ডিল
(ঘ) AV নোড
উত্তর: (ক) SA নোড
২. শূন্যস্থান পূরণ করো :
২.১ সূর্যালোকের ___________ কণা শোষণ করে ক্লোরোফিল সক্রিয় হয়।
উত্তর: ফোটন কণা
২.২ A গ্রুপের ব্যক্তির রক্তে __________ অ্যাগ্লুটিনিন থাকে।
উত্তর: অ্যান্টি B বা β অ্যাগ্লুটিনিন
২.৩ পেঁপে গাছের তরুক্ষীরে ___________ নামক উৎসেচক থাকে যা প্রোটিন পরিপাকে সাহায্য করে।
উত্তর: প্যাপাইন
৩. দুটি বা তিনটি বাক্যে উত্তর দাও :
৩.১ মুখবিবরে কিভাবে শর্করাজাতীয় খাদ্যের পরিপাক হয় তা বিশ্লেষণ করো।
উত্তর: মুখবিবরে শর্করা জাতীয় খাদ্যের পরিপাক হয় চর্বণ বা ম্যাস্টিকেশন (Mastication) পদ্ধতিতে। পদ্ধতিটি হলো, –
মুখবিবরে খাদ্যবস্তু গৃহীত হলে খাদ্যকে ভালো করে চর্বণ করতে হয়, ফলে খাদ্য বস্তু ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র অংশে পরিণত হয়। চর্বণকালে খাদ্যের সঙ্গে লালা মিশ্রিত হয়, লালারসে উপস্থিত উৎসেচকে টায়ালিন সেদ্ধ শ্বেতসারকে মলটোজে পরিণত করে। খাদ্যের কণা যত সূক্ষ্ম হবে ততই তার পরিপাক সহজ হবে। অর্থাৎ উৎসেচকের সঙ্গে খাদ্যের বিক্রিয়া ঘটবে, এরপর চর্বিত ও লালা মিশ্রিত খাদ্য বস্তু গলাধঃকরণ হলে খাদ্য পৌষ্টিক নালির বিভিন্ন অংশে স্থানান্তরিত হয়।
৩.২ কোশ থেকে কোশে পরিবহণে ব্যাপনের ভূমিকা ব্যাখ্যা করো।
উত্তর: পত্ররন্ধ্র বা লেন্টিসেল দ্বারা গৃহীত O2 ব্যাপন পদ্ধতিতে একটি কোশে প্রবেশ করার পর সেখান থেকে ব্যাপন পদ্ধতিতে নিগত হয়ে ক্রমান্বয়ে উদ্ভিদের অভ্যন্তরীণ কলাকোশে ছড়িয়ে পড়ে । সালোকসংশ্লেষের সময় গৃহিত CO2 কোশান্তর পরিবহণের মাধ্যমে সবুজ কোশে পৌঁছায় মৃত কোশ প্রাচীরের মধ্য দিয়ে ব্যাপন পদ্ধতিতে জল এক কোশ থেকে অপর কোশে স্থানান্তরিত হয় । এইভাবেই ব্যাপনের মাধ্যমে উদ্ভিদদেহে কোেশ থেকে কোশে প্রয়োজনীয় উপাদান পরিবাহিত হয়ে থাকে ।
৪. নীচের প্রশ্নটির উত্তর দাও :
৪.১ মূত্র সৃষ্টিতে নেফ্রনের ভূমিকা আলোচনা করো । শ্বেত রক্তকণিকার দুটি কাজ উল্লেখ করো।
উত্তর: মূত্র সৃষ্টিতে নেফ্রনের ভূমিকা নিম্নে আলোচনা করা হলো –
(i) গ্লোমেরুলাসে রক্তের পরাপরিস্রাবণ : দেহের কলাকোশে উৎপন্ন রেচন পদার্থ রক্তের মাধ্যমেরক্কীয় ধমনী ও তার শাখা দ্বারা বাহিত হয়ে নেফ্রনে আসে | নেফ্রনের গ্লোমেরুলাস অংশে কার্যকরী পরিস্রাবণ চাপের প্রভাবে রক্তের পরাপরিস্রাবণ ঘটে এর ফলে রক্তকণিকা, প্রোটিন, ফ্যাট ছাড়া বিভিন্ন রেচনবস্তু, লবণ, শর্করা, জল ব্যাপন প্রক্রিয়ায় বাওম্যানস ক্যাপসুলে আসে | এই পরিস্রুত তরলকে গ্লোমেরুলার পরিস্রুত বলা হয় |
(ii) বৃক্কীয় নালিকা দ্বারা পুনঃশোষণ : পরিস্রুত তরল বাওম্যানস ক্যাপসুল থেকে বৃক্কীয় নালিকায় প্রবেশ করে বৃক্কীয় নালিকার বিভিন্ন অংশের মধ্যে দিয়ে যাওয়ার সময় দেহের পক্ষে প্রয়োজনীয় বস্তুসমূহ যেমন, গ্লুকোজ, অ্যামাইনো অ্যাসিড,লবণ ও অধিকাংশ জল এই পরিস্রুত থেকে পুনঃশোষিত হয়ে রক্তে ফিরে যায় |
(iii) বৃক্কীয় নালিকার ক্ষরণ : বৃক্কীয় নালিকার গাত্রসংলগ্ন কৌশগুলি H+ আয়ন, K+ আয়ন, অজৈব ফসফেট, সালফার ঘটিত বিভিন্ন যৌগ ক্ষরণ করে এবং এগুলি বৃক্কীয় নালিকার তরলের সঙ্গে মিশে যায় |
(iv) নতুন পদার্থ সৃষ্টি: বৃক্কীয় নালিকার এপিথেলিয়াম কোশগুলো অ্যামোনিয়া, হিপপিউরিক অ্যাসিড, বেঞ্জোয়িক অ্যাসিড ইত্যাদি সৃষ্টি করে বৃক্কীয় নালিকার তরলে মিশিয়ে দেয় |
এইভাবে রক্তের পরা পরিস্রাবণ, পুনংশোষণ এবং বৃক্কীয় নালিকার ক্ষরণ ও নতুন পদার্থ সৃষ্টির মাধ্যমে মুত্র উৎপাদিত হয়ে থাকে।
শ্বেত রক্তকণিকার দুটি কাজ :
1. শ্বেত রক্তকণিকা ফ্যাগোসাইটোসিস পদ্ধতিতে জীবাণু ধ্বংস করে ।
2. অ্যান্টিবডি সৃষ্টির মাধ্যমে দেহের সুরক্ষায় সাহায্য করে ।
Class 9 Model Activity Task Mathematics Part 6 September
মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক
নবম শ্রেণি
গণিত
নীচের প্রশ্নগুলির উত্তর লেখো:
1. বহুমুখী উত্তরধর্মী প্রশ্ন (MCQs) :
(i) শতকরা লাভ 10 হলে, ক্রয়মূল্য ও বিক্রয়মূল্যের অনুপাত হবে-
(a) 1 : 10
(b) 10 : 1
(c) 10 : 11
(d) 11 : 10
উত্তর: (c) 10 : 11
(ii) ΔABC-এর AB বাহুর মধ্যবিন্দু D দিয়ে BC-এর সমান্তরাল DE টানা হলো যা AC বাহুকে E বিন্দুতে ছেদ করলো, তাহলে-
(a) AE= 1/3 AC
(b) AE= 1/2 AC
(c) AE= 1/4 AC
(d) AE= 2/3 AC
উত্তর: (b) AE= 1/2 AC
(iii) যে অর্ধবৃত্তাকার চাকতির ব্যাসার্ধের দৈর্ঘ্য 10.5 সেমি. তার পরিসীমা হলো
(a) 2π × 10.5 সেমি.
(b) (π+2) × 10.5 সেমি.
(c) 2(π+1) × 10.5 সেমি.
(d) (π+1) × 10.5 সেমি.
উত্তর: (b) (π+2) × 10.5 সেমি.
(iv) যে বর্গাকার চিত্রে কর্ণের দৈর্ঘ্য 13√2 সেমি., তার একটি বাহুর দৈর্ঘ্য হবে
(a) 13√2/2 সেমি.
(b) 26 সেমি.
(c) √338 সেমি.
(d) 13 সেমি.
উত্তর: (d) 13 সেমি.
2. সত্য/মিথ্যা লেখো (T/F):
(i) ধার্যমূল্যের উপর ছাড় নির্ভর করে।
উত্তর: সত্য
(ii) পরিসংখ্যা বহুভুজ অঙ্কনের জন্য প্রথম শ্রেণির ঠিক আগের একটি শ্রেণির পরিসংখ্যা হবে ‘0’ ।
উত্তর: সত্য
(iii) চিত্রে ABCD বর্গক্ষেত্রের ক্ষেত্রফল ABEF রসম্ব আকার ক্ষেত্রের ক্ষেত্রফলের সমান।
উত্তর: মিথ্যা
(iv) প্রতিটি বৃত্তের পরিধি ও ব্যাসের দৈর্ঘ্যের অনুপাত একটি নির্দিষ্ট সংখ্যা।
উত্তর: সত্য
ব্যাখ্যা : কোনো বৃত্তের ব্যাসার্ধ। হলে, সেই বৃত্তটির
পরিধি = 2πr এবং ব্যাস=2r
∴ বৃত্তের পরিধি : বৃত্তের ব্যাস
= 2πr : 2r
= π : 1
অর্থাৎ, বৃত্তের পরিধি ও ব্যাসের দৈর্ঘ্যের অনুপাত সর্বদা π হবে যা একটি নির্দিষ্ট সংখ্যা |
3. সংক্ষিপ্ত উত্তরধর্মী প্রশ্ন:
(i) 10 টি পেনের ক্রয়মূল্য ৪টি পেনের বিক্রয়মূল্যের সমান হলে, শতকরা লাভ কত ?
উত্তর: ধরি, 10 টি পেনের ক্রয়মূল্য = 100 টাকা
∴ ৪ টি পেনের বিক্রয়মূল্য = 100 টাকা
1 টি পেনের বিক্রয়মূল্য = 100/8 টাকা
10 টি পেনের বিক্রয়মূল্য = (100/8) × 10 টাকা
= 125 টাকা
∴ 10 টি পেন বিক্রয় করে মোট লাভ = (125 – 100)
= 25 টাকা
∴ শতকরা লাভ = (25/100) × 100 %
= 25 ( উত্তর )
(ii)
শ্রেণি সীমা | 70-74 | 75-79 | 80-84 | 85-89 |
পরিসংখ্যা | 3 | 4 | 5 | 8 |
উপরের পরিসংখ্যা বিভাজন তালিকার প্রথম শ্রেণির পরিসংখ্যা ঘনত্ব নির্ণয় করো ।
উত্তর: প্রথম শ্রেণির শ্রেণি সীমা = 70-74
∴ প্রথম শ্রেণির শ্রেণি সীমানা = 69.5-74.5
∴ প্রথম শ্রেণির শ্রেণি দৈর্ঘ্য (D) = 74.5 – 69.5 = 5
প্রথম শ্রেণির পরিসংখ্যা (F) = 3
∴ প্রথম শ্রেণির পরিসংখ্যা ঘনত্ব (D) =F/D
= 3/5 = 0.6 (উত্তর)
(iii)
চিত্রে, ABC ত্রিভুজাকার ক্ষেত্রের ক্ষেত্রফল 96 বর্গমি. এবং ভূমি BC = 20 মি. হলে, ত্রিভুজটির উচ্চতা h মি. নির্ণয় করো।
উত্তর: আমরা জানি,
ত্রিভুজের ক্ষেত্রফল = (1/2) × ভূমি × উচ্চতা
বা, 96 = (1/2) × 20 × h
বা, 96 × 2 × (1/20) = h
বা, 96/10 = h
বা, h = 9.6
∴ ত্রিভুজটির উচ্চতা 9.6 মিটার (উত্তর)
4. সমদ্বিবাহু ত্রিভুজ অঙ্কন করো যার সমান বাহু দুটির প্রত্যেকটির দৈর্ঘ্য ৪ সেমি এবং সমান বাহু দুটির অন্তর্ভুক্ত 30° কোণ ওই ত্রিভুজটির সমান ক্ষেত্রফল বিশিষ্ট একটি আয়তক্ষেত্র অঙ্কন করো ।
উত্তর:
PQR একটি সমদ্বিবাহু ত্রিভুজ অঙ্কন করলাম যার সমান বাহু দুটি হলো PR = QR = 8 সেমি. এবং সমান বাহু দুটির অন্তর্ভুক্ত কোণ ∠SRU = 30 | এই PQR সমদ্বিবাহু ত্রিভুজের সমান ক্ষেত্রফলবিশিষ্ট একটি আয়তক্ষেত্র RSTU অঙ্কনকরা হলো |
অথবা,
নীচের পরিসংখ্যা বিভাজন ছকটির পরিসংখ্যা বহুভুজ অঙ্কন করো ।
শ্রেণি | 0-5 | 5-10 | 10-15 | 15-20 | 20-25 | 25-30 |
পরিসংখ্যা | 4 | 10 | 24 | 12 | 20 | 8 |
উত্তর: Will Update Soon….
- Get link
- X
- Other Apps
Comments
Post a Comment