Class 6 January 2022 Model Activity Task
- Get link
- X
- Other Apps
ষষ্ঠ শ্রেণি
বাংলা (প্রথম ভাষা)
পূর্ণমান : ২০
১. ঠিক উত্তরটি বেছে নিয়ে লেখো : ১×৩=৩
১.১ খোলের মধ্যে বোঝাই করা রয়েছে –
(ক) ধান
(খ) আলু
(গ) গম
(ঘ) শুকনো খড়ের আঁটি
উত্তর: (ঘ) শুকনো খড়ের আঁটি
১.২ নদীর ধারে রয়েছে-
(ক) অশ্বত্থ গাছ
(খ) রাখাল
(গ) একটি বড়ো নৌকো
(ঘ) পথিক
উত্তর:(গ) একটি বড়ো নৌকো
১.৩ কবি নীরেন্দ্রনাথ চক্রবর্তীর একটি কাব্যগ্রন্থ হলো –
(ক) নীল নির্জন
(খ) যেতে পারি কিন্তু কেন যাব
(গ) প্রান্তরেখা
(ঘ) ছড়ানো খুঁটি
উত্তর: (ক) নীল নির্জন
২. নীচের প্রশ্নগুলির একটি বাক্যে উত্তর দাও : ১×৩=৩
২.১ ভরদুপুরে’ শব্দটির অর্থ কী?
উত্তর: ‘ভরদুপুরে’ শব্দটির অর্থ হল মধ্যাহ্ন।
২.২ ‘ভরদুপুরে’ কবিতায় রাখালবালক গাছের তলায় শুয়ে শুয়ে কী দেখছে?
উত্তর: ‘ভরদুপুরে’ কবিতায় রাখালবলক গাছের তলায় শুয়ে শুয়ে দেখছে মেঘ গুলো আকাশটাকে ছুঁয়ে যাচ্ছে।
২.৩ ‘ভরদুপুরে’ কবিতায় বর্ণিত ‘গালচে’ টি কী দিয়ে প্রস্তুত?
উত্তর: ‘ভরদুপুরে’ কবিতায় বর্ণিত ‘গালচে’ টি ঘাস দিয়ে প্রস্তুত।
৩. নীচের প্রশ্নগুলির সংক্ষিপ্ত উত্তর দাও : ৩×৩= ৯
৩.১ ‘ভরদুপুরে’ কবিতায় ‘অশ্বত্থ’ গাছটিকে ‘পথিকজনের ছাতা’ বলা হয়েছে কেন?
উত্তর: গ্রীষ্মের দুপুরে ‘অশ্বত্থ গাছ’ তার অজস্র শাখাপ্রশাখাকে ছাতার মতো বিস্তৃত করে ক্লান্ত পথিককে ছায়াঘেরা আশ্রয় দান করে। তাই ‘অশ্বত্থগাছ’-কে পথিকজনের ছাতা বলা হয়েছে।
৩.২ ‘ভরদুপুরে’ কবিতায় নদীর ধারের চিত্রটি কীভাবে উপস্থাপিত হয়েছে?
উত্তর: ‘ভরদুপুরে’ কবিতায় নদীর ধারে বাধা রয়েছে শুকনো খড়ের আঁটি বোঝাই কাদের একটা বড় নৌকো – এই চিত্রটি কবিতায় উপস্থাপিত হয়েছে।
৩.৩ ‘আঁচল পেতে বিশ্বভুবন/ঘুমোচ্ছে এইখানে’। কবির মনে এমন অনুভূতি জেগেছে কেন?
উত্তর: প্রশ্নোক্ত অংশটি কবি নীরেন্দ্রনাথ চক্রবর্তীর ‘ভরদুপুরে’ নামক কবিতা থেকে নেওয়া হয়েছে। কবি আলোচ্য কবিতায় গ্রামবাংলার এক উদাস মধ্যাহ্নের চিত্র অঙ্কন করেছেন। যেখানে নগরজীবনের কোলাহল নেই, আছে মনকে স্নিগ্ধ-শান্ত করা মনোরম উদার গগন, ধূ ধূ মাঠ, নদীর কূলে বাঁধা খড় বোঝাই নৌকা, অশথের ছায়া-ঘেরা সবুজ কার্পেট আর আছে রাখাল বালক এখানে সময় যেন থমকে দাঁড়িয়ে আছে। গৃহস্থরা দুপুরবেলায় নিদ্রায় আচ্ছন্ন । নাগরিক জীবনের কর্মচঞ্চলতা নেই এখানে। সমগ্র বিশ্ব যেন এখানে এসে বিশ্রামে বিভোর হয়ে আছে। তাই কবির মনে হয়েছে যে, বিশ্বভুবন গ্রামবাংলার বুকে আঁচল পেতে ঘুমোচ্ছে।
৪. নীচের প্রশ্নটির উত্তর নিজের ভাষায় লেখো : ৫
‘ভরদুপুরে’ কবিতায় গ্রামবাংলার যে অলস দুপুরের ছবি ফুটে উঠেছে তার পরিচয় দাও।
উত্তর: কবি নীরেন্দ্রনাথ চক্রবর্তীর ‘ভরদুপুরে’ কবিতায় গ্রামবাংলার এক অলস মধ্যাহ্নের ছবি ফুটিয়ে তুলেছেন। শহুরে কর্মকোলাহল থেকে দূরে এক অলস দুপুরে অশ্বত্থ গাছের ছায়ায় শুয়ে এক রাখাল বালক আকাশের দিকে তাকিয়ে মেঘেদের আকাশকে ছুঁয়ে যাওয়া দেখছে। দূরে চরে বেড়াচ্ছে গোরুবাছুরের দল। মৃদুমন্দ বাতাস মাঠের মিহি ধুলো উড়িয়ে যাচ্ছে। নদীর কূলে কাদের যেন খড় বোঝাই নৌকো বাঁধা রয়েছে। নৌকো চালানোর মতো তাগিদ দেখা যাচ্ছে না কারো। গৃহস্থরা ঘরে ঘরে ঘুম দিচ্ছে, তাদের মধ্যেও নেই কর্মচাঞ্চল্য। সমগ্র বিশ্ব যেন এখানে শান্তির আঁচল ছড়িয়ে দিয়ে অবস্থান করছে। এখানে দুপুরের অলস আবেশ ঘিরে ধরেছে সকলকেই। নাগরিক সভ্যতার কোলাহল মুখরতা থেকে এই গ্রাম্য জীবন অনেক স্বতন্ত্র। এমনই এক অলস দুপুরের চিত্র আলোচ্য কবিতায় ফুটে উঠেছে।
CLASS – VI
English
Full Marks- 20
Read the passage given below and answer the questions that follow:
In the meantime, the tiger, disturbed and confused by all the people, had chewed through the rope. It ran away to the jungle. The villagers were relieved.
Bholanath now saw an opportunity to brag. “It is I who captured the tiger last night. I even pulled his ears.” Bholanath announced proudly. Everyone marvelled at his bravery.
Soon the news of Bholanath’s bravery reached the king. The king was highly impressed.
Activity-1
A. Tick the correct answer in the given boxes : 1 × 2 = 2
(i) The tiger was disturbed by (a) Bholanath (b) the king (c) the people
Ans.- (c) the people
(ii) The king was (a) impressed (b) confused (c) relieved
Ans.- (a) impressed
B. Answer the following questions:
(i) How did the tiger escape?
Ans.- The tiger escaped by running away to the jungle.
(ii) Why were the people relieved?
Ans.- As the tiger ran away to the jungle,the people were relieved.
(iii) What did Bholanath brag?
Ans.- Bholanath bragged that he captured the tiger last night and even pulled the tiger’s ears.
Activity-2
Identify the Countable and Uncountable Nouns of the given sentences and write them in the correct columns:
(i) Water the plants every day.
(ii) Can you give me some salt?
(iii) I sat on the chair.
(iv) Do you have a glass of milk every day?
Countable Nouns | Uncountable Nouns |
Plant | Water |
Chair | Water |
Glass | Milk |
Activity-3
Study the family chart of Surya Sen. Write six sentences about his family: 6
Ashok Sen (Grandfather) – Anita Sen (Grandmother)
Ans.- Surya Sen is a school student. His father’s name is Amit Sen. His mother’s name is Smitha Sen. Ashoke Sen is his grandfather.His grandmother’s name is Amita Sen. His uncle’s name is Sumit sen
ষষ্ঠ শ্রেণি
ইতিহাস
পূর্ণমান : ২০
১. ঠিক-ভুল নির্ণয় করো :
(ক) বিন্ধ্য পর্বতের দক্ষিণভাগকে বলা হতো দাক্ষিণাত্য।
উত্তর:- ঠিক
(খ) হর্ষচরিত লিখেছিলেন হর্ষবর্ধন।
উত্তর:- ভুল
(গ) জাদুঘরে থাকে পুরোনো দিনের নানা প্রত্নবস্তু।
উত্তর:- ঠিক
২. ক – স্তম্ভের সাথে খ – স্তম্ভ মিলিয়ে লেখাে :
ক – স্তম্ভ | খ – স্তম্ভ |
শকাব্দ | হর্ষবর্ধন |
গুপ্তাব্দ | কনিস্ক |
হর্ষাব্দ | প্রথম চন্দ্রগুপ্ত |
উত্তর:
ক – স্তম্ভ | খ – স্তম্ভ |
শকাব্দ | কনিস্ক |
গুপ্তাব্দ | প্রথম চন্দ্রগুপ্ত |
হর্ষাব্দ | হর্ষবর্ধন |
৩. অতি সংক্ষেপে উত্তর দাও (একটি-দুটি বাক্যে) :
(ক) কোন অঞ্চলকে আর্যাবর্ত বলা হয়?
উত্তর:ভারতের উত্তর ও দক্ষিণ অংশকে ভাগ করেছে বিন্ধ্য পর্বত। সাধারণ ভাবে আর্যরা উত্তর অংশে বসবাস করত বলে এই অঞ্চলকে আর্যাবর্ত বলা হয়।
(খ) প্রায় ঐতিহাসিক যুগ কাকে বলে?
উত্তর: প্রাক- ঐতিহাসিক যুগের পর একটা সময় মানুষ লিখতে শিখেছিল । কিন্তু সেই সময়ের লেখা আজও মানুষ পড়তে পারেনি । ঐ পুরোনো সময়টিকে প্রায়- ঐতিহাসিক যুগ বলা হয়।
8. নিজের ভাষায় লেখো (তিন-চারটি বাক্য) :
(ক) প্রশক্তি কী? মুদ্রা কীভাবে ইতিহাস নির্মাণে সাহায্য করে?
উত্তর: প্রশস্তি মানে গুনগান করা। পাথরের গায়ে খোদাই করা বিভিন্ন সম্রাটদের গুনগান যুক্ত শিলালেখগুলিকে প্রশস্তি বলে।
মুদ্রায় শাসকের নাম, অব্দ, মূর্তি প্রভৃতি খোদাই করা থাকে। তাই এই মুদ্রা থেকে বিভিন্ন তথ্য জানতে পারা যায়।
(খ) সাহিত্য উপাদানের সমস্যাগুলি কী কী?
উত্তর: সমস্যাগুলি হল –
(১) দেশীয় ও বিদেশি দুই সাহিত্যেই পক্ষপাতীত্বের উদাহরণ রয়েছে।
(২) বিদেশিরা ভারতীয় উপমহাদেশের সংস্কৃতি বুঝতেন না বলে অনেকে কিছুর মানে বুঝতে ভুল হয়েছিল।
(৩) নাটক ও কাব্যগুলি থেকে নিচু তলার মানুষদের কথা তেমন জানা যায় না।
(৪) অধিকাংশ সাহিত্যের বর্ণনা মনগড়া।
ষষ্ঠ শ্রেণি
পরিবেশ ও ভূগোল
পূর্ণমান : ২০
১. বিকল্পগুলি থেকে ঠিক উত্তরটি নির্বাচন করে লেখাে : ১x৩=৩
১.১ সূর্যের আলােয় আলােকিত হয় না –
(ক) বুধ
(খ) চাঁদ
(গ) প্রক্সিমা সেনটাউরি
(ঘ) বৃহস্পতি
উত্তর : (গ) প্রক্সিমা সেনটাউরি
১.২ মহাবিশ্ব সৃষ্টির সময় অসংখ্য ধূলিকণা ও গ্যাসের মহাজাগতিক মেঘ নিয়ে সৃষ্টি হয়েছিল –
(ক) ছায়াপথ
(খ) নীহারিকা
(গ) ধূমকেতু
(ঘ) উল্কা
উত্তর : (খ) নীহারিকা
১.৩ সৌর জগতের যে গ্রহটি পূর্ব থেকে পশ্চিমে আবর্তন করে সেটি হলাে –
(ক) বুধ
(খ) শুক্র
(গ) মঙ্গল
(ঘ) পৃথিবী
উত্তর : (খ) শুক্র
২.১ উপযুক্ত শব্দ বসিয়ে শূন্যস্থান পূরণ করাে : ১x২=২
২.১.১ একটি বামন গ্রহের উদাহরণ হলাে __________ l
উত্তর : একটি বামন গ্রহের উদাহরণ হলাে প্লুটো l
২.১.২ সৌরজগতের আটটি গ্রহের মধ্যে __________ গ্রহের অভিকর্ষ বল সবচেয়ে বেশি।
উত্তর : সৌরজগতের আটটি গ্রহের মধ্যে বৃহস্পতি গ্রহের অভিকর্ষ বল সবচেয়ে বেশি।
২.২ ‘ক’ স্তম্ভের সঙ্গে ‘খ’ স্তম্ভ মেলাও : ১x৩=৩
‘ক’ স্তম্ভ | ‘খ স্তম্ভ |
২.২.১. আকাশ গঙ্গা | ১. সেরেস |
২.২.২. নীল গ্রহের চারদিকে ঘােরে | ২. ছায়াপথ |
২.২.৩. বৃহত্তম গ্রহাণু | ৩. চাঁদ |
‘ক’ স্তম্ভ | ‘খ স্তম্ভ |
২.২.১. আকাশ গঙ্গা | ২. ছায়াপথ |
২.২.২. নীল গ্রহের চারদিকে ঘােরে | ৩. চাঁদ |
২.২.৩. বৃহত্তম গ্রহাণু | ১. সেরেস |
৩. নীচের প্রশ্নগুলির সংক্ষিপ্ত উত্তর দাও : ২x২=৪
৩.১ সৌরঝড় হলে পৃথিবীর উপগ্রহ যােগাযােগ ব্যবস্থায় সমস্যা সৃষ্টি হয় কেন?
উত্তর : সৌরঝড়ের সময় প্রচুর পরিমাণে আয়নিত কণা, গ্যাস, রশ্মি চারিদিকে ছড়িয়ে পড়ে। আয়নিত কণার সংস্পর্শে এসে কৃত্রিম উপগ্রহ ক্ষতিগ্রস্ত হয় এবং যােগাযােগ ব্যবস্থায় সমস্যার সৃষ্টি হয়। তড়িদাহত কণার প্রভাবে সেগুলির অয়ুও কমে যেতে পাবে বলে গবেষকদের দাবি। প্রতি ১১ বছর অন্তর এই ঝড় লক্ষ করা যায়।
৩.২ ধূমকেতুর দুটি বৈশিষ্ট্য উল্লেখ করাে।
উত্তর :
১. ধুমকেতু নিয়মিত অর্ধবৃত্তাকার কক্ষপথে সূর্যকে প্রদক্ষিণ করে।
২. ধূমকেতুকে দেখতে অনেকটা ঝাটার মত।
৩. ধূমকেতুর দেহ লােহা ,নিকেল প্রভৃতি ধাতু ও পাথর দিয়ে তৈরি।
৪. নীচের প্রশ্নটির উত্তর দাও : ৩x১=৩
গ্রহ ও নক্ষত্রের মধ্যে তিনটি পার্থক্য লেখাে।
উত্তর : গ্রহ ও নক্ষত্রের মধ্যে তিনটি পার্থক্য হলো :
গ্রহ | নক্ষত্র |
১.গ্রহর নিজস্ব আলো নেই l | ১. নেই নক্ষত্র নিজস্ব আলো আছে l |
২.গ্রহ-নক্ষত্রকে কেন্দ্র করে ঘোরে l | ২.নক্ষত্র গ্রহ কে কেন্দ্র করে ঘোরে না l |
৩.গ্রহ-নক্ষত্রের তুলনায় বড় হয় না l | ৩. নক্ষত্র গ্রহ তুলনায় অনেক বড় হতে পারে l |
৫. নীচের প্রশ্নটির উত্তর দাও : ৫x১=৫
আমাদের সবচেয়ে কাছের নক্ষত্রটির সংক্ষিপ্ত পরিচয় দাও।
উত্তর : আমাদের সবচেয়ে কাছের নক্ষত্রটি হলাে সূর্য l আকাশগঙ্গার লক্ষ কোটি তারার মধ্যে একটি মাঝারি হলুদ তারা হল সূর্য। ৪৬০ কোটি বছর আগে মহাশূন্যে ভাসমান ধূলিকণা, হাইড্রোজেন ও হিলিয়াম গ্যাসের বিশাল মেঘ সংকুচিত হযে জমাট বেঁধে তৈরি হয় সূর্য। সদ্য জন্মানাে নক্ষত্রে মহাকর্ষের কারণে পরমাণু পরমাণুতে ধাক্কা লেগে প্রচণ্ড তাপ আর শক্তি তৈরি হয়। এর ফলে জ্বলন্ত আগুনের গােলার মতাে সূর্য থেকে আলাে, উত্তাপ ছড়িয়ে পড়তে থাকে। সূর্যের বাইরের দিকের উষ্ণতা প্রায় ৬০০০ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আর ভিতরের দিকে উষ্ণতা প্রায় ১.৫ কোটি ডিগ্রি সেলসিয়াস। পৃথিবীর চেয়ে সূর্য ১৩ লক্ষ গুণ বড় আর ৩ লক্ষ গুণ ভারী। সূর্যরশ্মি 200 কোটি ভাগের এক ভাগ মাত্র পৃথিবীতে এসে পৌঁছায়।
ষষ্ঠ শ্রেণি
স্বাস্থ্য ও শারীরশিক্ষা
পূর্ণমান : ২০
দেশাত্মবোধ
১। বহুর মধ্যে থেকে সঠিক উত্তরটি নির্বাচন করে লেখো। ১ × ৩ = ৩
(ক) ১৯৪৭ সালের কত তারিখে গণ-পরিষদে ভারতবর্ষের জাতীয় পতাকার নকশা গৃহীত হয়?
(i) ১৪ আগস্ট
(ii) ২২ জুলাই
(iii) ১৫ আগস্ট
(iv) ৩ জুন
উত্তর:- (ii) ২২ জুলাই
(খ) টেবিলে ব্যবহৃত ভারতবর্ষের জাতীয় পতাকার দৈর্ঘ্য ও প্রস্থের মাপ কতটা পরিমাণে হয়ে থাকে?
(i) ৫” x 8″
(ii) ৩″ x ৩″
(iii) ৬ ” x 8″
(iv) ৩′ × ২’
উত্তর:- (iv) ৩′ × ২’
(গ) অশোক চক্রের নীল রং কীসের রং-এর সঙ্গে মিলে যায়?
(i) ময়ূরের পালকের রং
(ii) আকাশের রং
(iii) সমুদ্রের জলের রং
(iv) আকাশ ও সমুদ্রের রং
উত্তর:- (iv) আকাশ ও সমুদ্রের রং২. বাম স্তম্ভের সঙ্গে ডান-স্তম্ভের সমতাবিধান করো।
ৰাম স্তম্ভ | ডান স্তম্ভ |
(ক) অশোক চক্রের ২৪টি কাঁটা | (i) ফোটোরশ্মি |
(খ) জাতীয় পালনীয় দিবসে | (ii) ২৪ ঘণ্টার প্রতীক |
(গ) অশোক চক্র | (iii) জাতীয় পতাকা সর্বসাধারণ ব্যবহার করতে পারেন |
(ঘ) বিবর্ণ জাতীয় পতাকা | (iv) ব্যবহার করা যায় না। |
(ঙ) কবরে বা চিতায় | (v) জাতীয় পতাকা দেওয়া যায় না। |
(vi) সর্বক্ষণের গতিশীলতার প্রতীক |
ৰাম স্তম্ভ | ডান স্তম্ভ |
(ক) অশোক চক্রের ২৪টি কাঁটা | (ii) ২৪ ঘণ্টার প্রতীক |
(খ) জাতীয় পালনীয় দিবসে | (iii) জাতীয় পতাকা সর্বসাধারণ ব্যবহার করতে পারেন |
(গ) অশোক চক্র | (vi) সর্বক্ষণের গতিশীলতার প্রতীক |
(ঘ) বিবর্ণ জাতীয় পতাকা | (iv) ব্যবহার করা যায় না। |
(ঙ) কবরে বা চিতায় | (v) জাতীয় পতাকা দেওয়া যায় না। |
৩। উপযুক্ত শব্দ বসিয়ে শূন্যস্থান পূরণ করো। ২ × ৩ = ৬
(ক) যেসব সরকারি ভবনে জাতীয় পতাকা উত্তোলন করা হয় সেই সকল ভবনে রবিবার ও ছুটির দিন সমেত সপ্তাহের সকল দিন জাতীয় পতাকা উত্তোলিত থাকা বাধ্যতামূলক।
(খ) ঝড়-বৃষ্টি যাই হোক, জাতীয় পতাকা উড়বে সূর্যোদয় থেকে সূর্যাস্ত পর্যন্ত।
(গ) জাতীয় পতাকার সঙ্গে অন্য কোনো পতাকা একই সময়ে তোলা বা ব্যবহার করা যায় না।
৪। রচনাধর্মী প্রশ্নের উত্তর দাও : ২ × ৩ = ৬
(ক) ভারতবর্ষের জাতীয় পতাকার বর্ণনা দাও।
উত্তর:- ভারতের জাতীয় পতাকার বর্ণনা : আমাদের জাতীয় পতাকায় তিনটে উজ্জ্বল বর্ণের সমান আকারের তিনটি বন্ধনী। তাই নাম ‘ত্রিরঙা’। পতাকাটি আয়তক্ষেত্রবিশিষ্ট এবং আয়তাকার পতাকার দৈর্ঘ্য তার প্রস্থের দেড়গুণ। দৈর্ঘ্য ও প্রস্থের অনুপাত ৩ঃ২। পতাকাটি সমমাপের তিনটি আয়তক্ষেত্রবিশিষ্ট পৃথক তিনটি বর্ণের অংশ নিয়ে গঠিত, অর্থাৎ তিনটি রঙেরই জমিন সমান। একদম উপরে গেরুয়া, মধ্যে সাদা ও নীচে সবুজ রং-এর সমাহার। পতাকার সাদা রঙের অংশটির মাঝখানে একটি নীল রঙের ২৪টি কাঁটাবিশিষ্ট চক্র বসানো থাকে। এই চক্রটি মহান সম্রাট অশোকের ‘ধর্মচক্র’-এর অনুকরণ, একে তাই অশোকচক্র বলে। চক্রটি পতাকার উভয়পার্শ্বে ফোটোরশ্মির সাহায্যে অঙ্কিত করা বা উভয়দিকে ছাপানো থাকে।
প্রতিটি রং এবং অশোকচক্র বিশেষ দার্শনিক অর্থ প্রকাশ করে। যেমন-
গেরুয়া – ত্যাগ, স্বার্থহীনতা ও শৌর্যের প্রতীক।
সাদা – শান্তি ও পবিত্রতার প্রতীক।
গাঢ় সবুজ – নিৰ্ভীকতা, সুজলা-সুফলা সমৃদ্ধ ভূমি এবং তারুণ্যের প্রতীক।
অশোকচক্রটি— দেশের উন্নতি ও প্রগতির প্রতীক। অশোকচক্রের নীল রং সমুদ্র আর আকাশের রঙের সঙ্গে মিলে যায়। এটি দেশের অবাধ অগ্রগতির প্রতীক।
অশোকচক্রের ২৪টি কাঁটা দিয়ে বোঝা যায় এই গতি সর্বক্ষণের।
(খ) কী কী ভাবে / ক্ষেত্রে ভারতবর্ষের জাতীয় পতাকার ব্যবহার/উত্তোলন বেআইনি তা তালিকাভুক্ত করো।
উত্তর:- কী করা যাবে নাঃ
১. ছেঁড়া, ফাটা কিংবা বিবর্ণ জাতীয় পতাকা উত্তোলন বেআইনি।
২. জাতীয় পতাকা কুঞ্চিত অবস্থায় ব্যবহার করা যাবে না।
৩. জাতীয় পতাকার ডান দিকে কিংবা উপরে অন্য কোনো পতাকার প্রতীক থাকতে পারবে না।
৪. কফিন ঢেকে দেওয়া জাতীয় পতাকা মৃতদেহের সঙ্গে কবরে বা চিতায় দেওয়া যাবে না।
৫. কোনোরকম ব্যাবসাবাণিজ্যে, কাজে বা পেশায়, নামে, পেটেন্ট বা ট্রেডমার্ক হিসাবে বা নকশা করার জন্যে কেন্দ্রীয় সরকারের অনুমতি ছাড়া জাতীয় পতাকার ব্যবহার ১৯৫০ ও ২০০২ সালের প্রতীক
এবং নাম (অপব্যবহার রোধ) আইন অনুযায়ী অন্যায় বলে মনে করা হয়।
৬. জাতীয় পতাকার সঙ্গে অন্য কোনো পতাকা একই দণ্ডে তোলা বা ব্যবহার করা যাবে না।
৭. জাতীয় পতাকা থেকে বেশি উচ্চতায় অন্য কোনো পতাকা একসঙ্গে ব্যবহার করা যাবে না।
৮. কোনো ব্যক্তি বা বস্তুর সামনে জাতীয় পতাকা নোয়ানো চলবে না।
৯. প্লাস্টিকের তৈরি জাতীয় পতাকা ব্যবহার করা যাবে না।
ষষ্ঠ শ্রেণি
পরিবেশ ও বিজ্ঞান
পূর্ণমান : ২০
১. শূন্যস্থান পূরণ করো : ১ × ৩ = ৩
১.১ সিঙ্কোনা গাছের ছাল থেকে________পাওয়া যায়।
উত্তর :- কুইনাইন
১.২ সবুজ উদ্ভিদ খাবার তৈরি করার সময় পরিবেশে_______গ্যাস ত্যাগ করে।
উত্তর :- অক্সিজেন (O₂)
১.৩ পাঁউরুটি তৈরি করতে লাগে এককোশী ছত্রাক________ ।
উত্তর :- ইস্ট
২. সংক্ষিপ্ত উত্তর দাও : ১×৩ = ৩
২.১ সিল্ক কোথা থেকে পাওয়া যায়?
উত্তর :- রেশম মথ থেকে।
২.২ পরাগমিলনে সাহায্য করে এমন একটি প্রাণীর নাম উল্লেখ করো।
উত্তর :- প্রজাপতি ।
২.৩ মানুষের দেহে বাস করে এমন একটি পরজীবীর নাম লেখো।
উত্তর :- ফিতা কৃমি।
৩. একটি বা দুটি বাক্যে উত্তর দাও : 2 × 8 = ৮
৩.১ জামাকাপড়ের জন্য মানুষ কীভাবে উদ্ভিদের ওপর নির্ভর করে?
উত্তর :- জামাকাপড় তৈরির জন্য যে সুতো লাগে তা তৈরি হয় তন্তু থেকে। এই তন্তু আমরা পাই গাছ থেকে। যেমন- সুতির জামাকাপড় তৈরিতে যে তন্তু লাগে তা পাওয়া যায় কার্পাস গাছ থেকে।
৩.২ “প্রাণীরা উদ্ভিদের ওপর নির্ভর করে”—দুটি উদাহরণের সাহায্যে ব্যাখ্যা করো।
উত্তর :- বিভিন্নভাবে প্রাণীরা উদ্ভিদের উপর নির্ভর করে। যেমন-
(i) আমরা যে দূষিত কার্বন-ডাই-অক্সাইড গ্যাস ত্যাগ করি, গাছ সেই দূষিত গ্যাস গ্রহণ করে আমাদের প্রয়োজনীয় অক্সিজেন গ্যাস সরবরাহ করে পরিবেশের ভারসাম্য বজায় রাখে, তাই প্রাণীরা উদ্ভিদের ওপর নির্ভরশীল ।
(ii) গাছের কাঠ থেকে গৃহস্থলীর প্রয়োজনীয় আসবাবপত্র, জ্বালানি ইত্যাদি সরবরাহ হয়, তাই প্রাণীরা উদ্ভিদের ওপর নির্ভরশীল ।
৩.৩ মানুষ খাবারের জন্য কীভাবে প্রাণীদের ওপর নির্ভর করে।
উত্তর :- মানুষ তাদের নিত্যপ্রয়োজনীয় খাবারের জন্য উদ্ভিদের উপর প্রচন্ড ভাবে নির্ভর করে। | প্রতিদিনের ব্যবহার করা চাল ধান গাছ থেকে পাওয়া যায়। তাছাড়া আটা ও বিভিন্ন সবজি | উদ্ভিদের – ই অংশবিশেষ। শুধু তাই নয়, বিভিন্ন মসলা থেকে শুরু করে বিভিন্ন ফল এর জন্য | মানুষকে উদ্ভিদের উপর নির্ভর করতে হয়।
৩.৪ বর্তমানে চাষের কাজে কেন নানারকম যন্ত্রপাতি প্রাণীদের জায়গা নিচ্ছে।
উত্তর :- চাষের কাজে লাঙল-চষা হাড়ভাঙ্গা খাটুনি কমানোর জন্য নানা প্রাণীদের কাজে লাগানো হতো। ফলে চাষের কাজ অনেক সহজ হয়ে উঠেছিল। কিন্তু বর্তমানে চাষের কাজে পশুদের জায়গা নিচ্ছে নানারকম যন্ত্রপাতি। কারণ পশুদের বিশ্রাম প্রয়োজন কিন্তু যন্ত্রপাতি একটানা অনেকক্ষণ কাজ করতে পারে। পশুর তুলনায় যন্ত্রপাতির সাহায্যে অল্প সময়ে অনেক কাজ করা যায়। তাই চাষের কাজে বর্তমানে নানা রকম যন্ত্রপাতি প্রাণীদের জায়গা নিচ্ছে।
৪. তিন-চারটি বাক্যে উত্তর দাও : ৩ × ২= ৬
৪.১ ‘‘উদ্ভিদরা প্রাণীদের ওপর নানাভাবে নির্ভর করে”—একটি উদাহরণের সাহায্যে বক্তব্যটির যথার্থতা বিশ্লেষণ করো।
উত্তর :- উদ্ভিদ ও প্রাণী দের উপর নানাভাবে নির্ভর করে। নিচে কতগুলো আলাদা আলাদা উদাহরণের মাধ্যমে তা বোঝানো হলো-
(১) গাছের পরাগমিলন এ মৌমাছি, প্রজাপতি প্রভৃতি পতঙ্গ এবং হামিং বার্ড এর মত পাখিরা সাহায্য করে। নতুন উদ্ভিদ তৈরীর জন্য পরাগমিলন খুবই জরুরী।
(২) গাছের বংশবিস্তারে বিভিন্ন পাখি, কুকুর, বাদুড় ইত্যাদি প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে সাহায্য করে। এই সমস্ত প্রাণীরা খাবার খেয়ে বীজ দূরে ছড়িয়ে দেয়। আবার কেউ কেউ তার শরীরের সঙ্গে গাছের ফল আটকে দূরে ছড়িয়ে দেয়।
(৩) উদ্ভিদের সালোকসংশ্লেষ অর্থাৎ খাদ্য তৈরীর জন্য প্রয়োজন কার্বন-ডাই-অক্সাইড গ্যাস।
প্রাণীরা শ্বাস-প্রশ্বাসের সময় কার্বন-ডাই-অক্সাইড গ্যাস ত্যাগ করে যা উদ্ভিদ গ্রহণ করে। উপরের তিনটি উদাহরণ থেকে খুব সহজেই বোঝা যায় যে উদ্ভিদ প্রাণীর উপর নির্ভরশীল।
৪.২ “ধানখেতে অ্যাজোলা চাষ করলে আর সার দিতে লাগে না”—ব্যাখ্যা করো।
উত্তর :- আসলে অ্যাজোলা হলো এক ধরনের পানা। অ্যাজোলার পাতার মধ্যে এক ধরনের বিশেষ ব্যাকটেরিয়া বাস করে। এই ব্যাকটেরিয়া বাতাসের নাইট্রোজেন কে বেঁধে ফেলে সার তৈরি করতে পারে। তাতে অ্যাজোলার উপকার হয়। কারণ সারের জন্য নাইট্রোজেন লাগে। আর অ্যাজোলা তার পাতায় ওই ব্যাকটেরিয়াকে থাকবার জায়গা দেয়। এতে দুজনেরই বোঝাপড়া থাকে ফলে দুজনেরই উপকার হয়। তাই ধানক্ষেতে এজোলা চাষ করলে আর সার দিতে লাগে না।
ষষ্ঠ শ্রেণি
গণিত
পূর্ণমান : ২০
নীচের প্রশ্নগুলির উত্তর লেখো –
1. ঠিক উত্তরটি বেছে নিয়ে লেখো : 1×3=3
(ক) 40 ÷ 5 × 4-এর সরল মান হলো-
(a) 2
(b) ¹/2
(c) 32
(d) 20
উত্তর : (c) 32
(খ) 6-এর গুণনীয়কগুলি হলো-
(a) 6
(b) 6,3
(c) 6,3,2
(d) 6,3,2,1
উত্তর : (d) 6,3,2,1
(গ) প্রকৃত ভগ্নাংশটি হলো-
(a) 2½
(b) 4/3
(c) 2
(d) 3/4
উত্তর : (d) 3/4
2. সত্য/মিথ্যা লেখো : 1×3=
(ক)
উত্তর : সত্য
(খ) 0.35 দশমিক ভগ্নাংশে 3-এর স্থানীয় মান 30
উত্তর : মিথ্যা
(গ) 5 জন রাজমিস্ত্রি একটি কাজ সম্পূর্ণ করতে 6 দিন সময় নেয়। একই কাজ করতে রাজমিস্ত্রির সংখ্যার সঙ্গে সময়ের সম্পর্ক সরল সম্পর্ক।
উত্তর : মিথ্যা3. সংক্ষিপ্ত উত্তর দাও : 2×3=6
(ক) মানের ঊর্ধ্বক্রমানুসারে লেখো: 13.3, 11.3, 1.33, 2.31
উত্তর : মানের ঊর্ধ্বক্রমানুসারে সাজিয়ে পাই, 1.33<2.31<11.3<13.3
(খ) 262 সেমি.-কে মিটারে প্রকাশ করো।
উত্তর : 2.62 মি.
(গ) 8/5-এই ভগ্নাংশটিকে ছবির সাহায্যে দেখাও।
উত্তর :
4. (ক) একটি ইঞ্জিনের সামনের চাকার পরিধি 14 ডেসিমি. এবং পিছনের চাকার পরিধি 35 ডেসিমি.। কমপক্ষে কত পথ গেলে ঢাকা দুটি একই সঙ্গে পূর্ণসংখ্যকবার ঘোরা সম্পূর্ণ করবে? 4
উত্তর :
(খ) 360 বিঘা জমি 20 দিনে চাষ করতে 4টি ট্রাক্টর লাগে। 1800 বিঘা জমি 10 দিনে চাষ করতে হলে কটি ট্রাক্টর লাগবে নির্ণয় করো। 4
উত্তর :
- Get link
- X
- Other Apps
Comments
Post a Comment